![](https://media.priyo.com/img/500x/https%3A%2F%2Fimages.prothomalo.com%2Fprothomalo-bangla%252F2021-12%252F98a29801-9aeb-4706-8ba2-43c8b62ed784%252F_AS_4502_2.jpg%3Frect%3D0%252C47%252C664%252C349%26w%3D1200%26ar%3D40%253A21%26auto%3Dformat%252Ccompress%26ogImage%3Dtrue%26mode%3Dcrop%26overlay%3Dhttps%253A%252F%252Fimages.prothomalo.com%252Fprothomalo-bangla%252F2021-11%252F07c5c657-314b-4d58-a173-97a9af5122d3%252Fwatermark_og.png%26overlay_position%3Dbottom%26overlay_width_pct%3D1)
পদ শূন্য, মাধ্যমিকে সংকট
দেশের সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় এবং মাধ্যমিক শিক্ষা প্রশাসনে শূন্য পদগুলো পূরণ হচ্ছে না। সহকারী শিক্ষক থেকে উপপরিচালক পর্যন্ত প্রায় ২২ শতাংশ পদই শূন্য। এর মধ্যে সহকারী শিক্ষকের পদই প্রায় ২০ শতাংশ শূন্য। এর ফলে অনেক শিক্ষার্থী দক্ষতা ও মানের ঘাটতি নিয়েই বেড়ে উঠছে।
কয়েকটি সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের কয়েকজন প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষক প্রথম আলোকে বলেন, বর্তমানে শিক্ষার্থীর তুলনায় এমনটিতেই পদসংখ্যা পর্যাপ্ত নয়, সেখানে এত পদ শূন্য রেখে মানসম্মত শিক্ষা দূরের কথা, স্বাভাবিক শিক্ষা কার্যক্রম চালিয়ে নেওয়াই দুরূহ ব্যাপার।
বিদ্যালয়গুলো যখন শিক্ষকসংকটে ধুঁকছে, তখন দীর্ঘসূত্রতার কারণে তিন বছরেও দুই হাজারের বেশি শিক্ষক নিয়োগ শেষ করতে পারেনি সরকার। মাধ্যমিক বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষকসংকট দূর করতে ২০১৮ সালের সেপ্টেম্বরে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছিল। এতে ২ লাখের বেশি প্রার্থী আবেদন করেছিলেন। পরীক্ষা শেষে গত বছরের ডিসেম্বরে ২ হাজার ১৫৫ জন প্রার্থীকে সহকারী শিক্ষক ও শিক্ষিকা পদে নিয়োগের জন্য সুপারিশ করে সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি)। কিন্তু এখন পর্যন্ত এসব প্রার্থীকে নিয়োগ দিতে পারেনি সরকার।