কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

বাদ গেলো না কুয়েটের ডাইনিং ম্যানেজার নির্বাচনও

বাংলা ট্রিবিউন রুমিন ফারহানা প্রকাশিত: ০৬ ডিসেম্বর ২০২১, ২১:০১

বাড়িতে ঢুকেই তার প্রথম কাজ ছিল একমাত্র কন্যাসন্তানকে কোলে তুলে নেওয়া। বাবা না এলে মেয়ে কখনও খেতো না। এখন যেহেতু বাবা নেই, তাই মেয়েটিকে কিছুতেই খাওয়ানো যাচ্ছে না। তার একটাই আবদার, বাবা না এলে খাবে না সে। বলছিলাম খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (কুয়েট) ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. সেলিম হোসেনের কথা।


খুব সাধারণ পরিবারে জন্ম নেওয়া মানুষটি শুধু নিজের মেধার জোরে পৌঁছেছিলেন আজকের অবস্থায়। ছেলেবেলায় বাবার সঙ্গে ফল বিক্রি করতে হতো তাকে। সেখান থেকে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিকে ভালো ফলাফল করে কুয়েট থেকে পাস করে অস্ট্রেলিয়া থেকে পিএইচডি শেষে দেশে ফেরেন তিনি। চাইলেই কিন্তু পারতেন অস্ট্রেলিয়ায় স্থায়ীভাবে বসবাস করতে। হয়তো সেটা করলেই ভালো হতো। অন্তত ৩৮ বছর বয়সে মর্মান্তিক মৃত্যু হতো না তার।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও