কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

বেঁচে থাকলেই আশা

জাগো নিউজ ২৪ ইমরান হুসাইন প্রকাশিত: ২৬ অক্টোবর ২০২১, ০৯:৫৬

ক্রমবর্ধমান হারে বেড়েই চলেছে আত্মহত্যা। কিন্তু মিলছে না এর সমাধান। উদঘাটন হচ্ছে না যে এই আত্মহত্যার মূল কারণ কি বা কেন এই নিকৃষ্টতম কাজের মাধ্যমে নিজেকে বিনাশ করা। সমাজের একদম নিন্মশ্রেণি থেকে উচ্চশ্রেণি এবং সাত বছর বয়সী শিশু থেকে সত্তর বছর বয়সীসহ সর্বোচ্চ বিদ্যাপিঠে যারা অবস্থান করছেন তাদের কেউই বাদ নন এই আত্মহত্যা নামক জঘন্যতম কাজ থেকে। যা একটি সমাজ, একটি দেশ বা একটি জাতির জন্য লজ্জা, হতাশাজনক। আত্মহত্যা প্রবণতা থেকে রক্ষার জন্য পালন করা হয় বিশ্ব আত্মহত্যা বিরোধী দিবস। বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে বিশ্বের অনেক দেশে ২০০৩ সাল থেকে দিবসটি পালন করা হয়। এই দিবসটি পালন করতে আন্তর্জাতিক আত্মহত্যা প্রতিরোধ সংস্থার সাথে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ও বৈশ্বিক মানসিক স্বাস্থ্য ফেডারেশন একসাথে কাজ করে। ২০১১ সালে অনুমনিক ৪০টি দেশ এই দিবসটি উদযাপন করে।কিন্তু কি লাভ হচ্ছে আমাদের তাতে!


গত ১০ সেপ্টেম্বর আত্মহত্যা প্রতিরোধ দিবস ছিল কিন্তু আমরা সচেতন হচ্ছি না। ক্রমেই বেড়ে চলেছে এই প্রবণতা। আত্মহত্যা বিরোধী দিবস থেকে কি শিক্ষা পেয়েছি আমরা? প্রশ্ন থেকে যায় মনে। কিন্তু প্রতিবছর আমরা আত্মহত্যা বিরোধী দিবস পালন করছি ঠিকই কিন্তু কি শিক্ষা গ্রহণ করছি তা কেউ জানিনা, ২০১৪ সালে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার করা মানসিক স্বাস্থ্য সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন অনুসারে, বিশ্বের নিম্ন আয়ের কোন দেশেই আত্মহত্যা প্রতিরোধে কোন কৌশল বা কর্মপন্থা ঠিক করা নেই যেখানে নিম্ন মধ্য আয়ের দেশসমূহের ১০% এবং উচ্চ আয়ের সব দেশেই এই প্রতিরোধ ব্যবস্থা রয়েছে। এবং সচেতনতা তৈরির একটি পন্থা যেখানে কেউ কেউ ভালোবাসা সাইন প্রদর্শন করে। কিন্তু তারপরও থেমে নেই আত্মহত্যা।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও