কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

চীনের তাইওয়ান আক্রমণের আশঙ্কা ক্ষীণ

কালের কণ্ঠ গাজীউল হাসান খান প্রকাশিত: ২২ অক্টোবর ২০২১, ০৯:২৬

ইন্দো-প্যাসিফিক বলয়ে যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বে সম্প্রতি কোয়াড (QUAD) এবং অকাস (AUKUS) সামরিক জোট গঠন কিংবা চুক্তি স্বাক্ষরের পর জাতীয়তাবাদী চায়নিজ তাইপে (তাইওয়ান) নামে পরিচিত চীনের মূল ভূখণ্ড থেকে বিচ্ছিন্ন দ্বীপটির মধ্যে স্পষ্টতই আবার নতুন করে একটি স্বাধীনতার স্পৃহা জেগে উঠেছে। এটি জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে গণপ্রজাতন্ত্রী চীন এটি তাদের দীর্ঘদিনের ঘোষিত ‘এক চীন’ নীতির বরখেলাপ মনে করে। ভূ-রাজনৈতিক দিক থেকে বিচ্ছিন্ন প্রাচীন ফরমোজা দ্বীপ বা তাইওয়ানকে শান্তিপূর্ণ প্রক্রিয়ায় মূল ভূখণ্ড অর্থাৎ বিশ্বের অন্যতম প্রধান পরাশক্তি গণপ্রজাতন্ত্রী চীনের সঙ্গে একত্রীকরণের কর্মসূচি হাতে নেওয়া হয়েছিল বিগত সত্তরের দশকের আগে থেকেই। এ বিষয়টি আরো স্পষ্ট হয়ে ওঠে ১৯৭১ সালে জাতিসংঘে অনুষ্ঠিত ভোটাভুটিতে মূল ভূখণ্ড অর্থাৎ চীনের দুই অংশের মধ্যে গণপ্রজাতন্ত্রী চীনকে সদস্য হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার মধ্য দিয়ে। শুধু তা-ই নয়, গণচীন তখন থেকেই জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য হিসেবে নিজের স্থান করে নিয়েছে। এবং তখন থেকেই আন্তর্জাতিকভাবেও ধরে নেওয়া হয়েছে যে জাতীয়তাবাদী কিংবা বিচ্ছিন্ন চায়নিজ তাইপে (তাইওয়ান) চীনের মূল ভূখণ্ডের অংশ। জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের অন্য স্থায়ী প্রতিনিধিরা এ বিষয়টি নীতিগতভাবে মেনেও নিয়েছিলেন। কিন্তু তাইওয়ান (চায়নিজ তাইপে) সেটি মেনে নিতে পারেনি এবং ভেতরে ভেতরে একটি স্বাধীন রাষ্ট্র গঠনের পরিকল্পনা কার্যকর করার চেষ্টা করেছে। নব্বইয়ের দশক থেকে তাদের সে স্বাধীনতা অর্জনের নীরব কার্যক্রম সরব হয়ে উঠতে দেখা যায়। শুধু তা-ই নয়, তাইওয়ান ভূখণ্ডের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে তারা যুক্তরাষ্ট্রসহ আরো কয়েকটি রাষ্ট্র থেকে যথেষ্ট সামরিক অস্ত্র ও প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম ক্রয় করেছে। তখন থেকেই যুক্তরাষ্ট্র তার নয়া সাম্রাজ্যবাদী কৌশলে তাইওয়ানের সঙ্গে গোপনে অস্ত্রের ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে। শুধু তা-ই নয়, জাতিসংঘের সিদ্ধান্তের বাইরে গিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ক্রমে ক্রমে তাইওয়ানকে আর্থ-রাজনৈতিক দিক থেকে পরোক্ষভাবে কিছুটা সমর্থনও দিতে শুরু করে। দক্ষিণ ও পূর্ব চীন সাগরে চীনের সামরিক প্রভাব ঠেকানোর উদ্দেশ্যে মরিয়া হয়ে ওঠা যুক্তরাষ্ট্র ও তার সহযোগীরা বর্তমানে এ ক্ষেত্রে তাইওয়ানকেও কাজে লাগানোর প্রয়াস পাচ্ছে। এ বিষয়টি চীন, রাশিয়া, পাকিস্তান, ইরানসহ বেশ কিছু দেশকে আঞ্চলিক নিরাপত্তার প্রশ্নে বিচলিত করে তুলেছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও