You have reached your daily news limit

Please log in to continue


চলচ্চিত্র নির্মাণে অর্থ জরুরি, তবে...

শিল্পের সর্বকনিষ্ঠ সদস্য চলচ্চিত্র ব্যয়বহুল মাধ্যম। যখন জিরো বাজেটে কেউ ছবি বানান, তখনো ছবিটি বানাতে ন্যূনতম কয়েক হাজার টাকা লেগে যায়। কাজেই শূন্য বাজেট আসলে শূন্য নয়। এ কারণেই বড় ক্যানভাসের ছবি বানাতে গেলে লগ্নিকারক প্রয়োজন হয়। মূলধারার চলচ্চিত্রে সূত্র মেনে যাঁরা ছবি বানান, তাঁদের জন্য প্রযোজক ও লগ্নি দুটোই প্রস্তুত থাকে, কারণ সেখানে লগ্নিকৃত অর্থ ফেরত পাওয়ার কিছুটা নিশ্চয়তা পাওয়া যায়। কিন্তু চলচ্চিত্র তো শুধু ব্যবসা নয়, শিল্পও বটে। কাজেই যাঁরা শিল্পচর্চা করতে চান, বাজারের শর্তকে পাশ কাটিয়ে, তাঁরা অর্থ পাবেন কোত্থেকে? এখানেই সহায়তার হাত বাড়িয়ে দেয় সরকার। শিল্পসম্মত স্বাধীন চলচ্চিত্রের জন্য এটি আশীর্বাদস্বরূপ। এই আশীর্বাদের নাম অনুদান।

বাংলাদেশে প্রথম সরকারি অনুদান নিয়ে নির্মিত চলচ্চিত্র ‘সূর্য দীঘল বাড়ী’ মুক্তি পায় ১৯৭৯ সালে। এরপর আরও বহু চলচ্চিত্র সরকারের কাছ থেকে অনুদান পেয়েছে, কিন্তু ‘সূর্য দীঘল বাড়ী’কে ছাড়িয়ে যেতে পেরেছে কি? বিগত বছরগুলোতে চলচ্চিত্রে অনুদান পাওয়া নিয়ে যে অসন্তোষ ও ক্ষোভ জন্ম নিতে দেখেছি আমরা, তার ব্যতিক্রম ঘটেনি এই বছরও। বরং এই বছর আরেক কাঠি সরেস। এক দিনে হয়েছে ৯৫টি ছবির পিচিং। পিচিং যাচাই করার জন্য যাঁরা ছিলেন, তাঁদের অনেকেই চলচ্চিত্রের সঙ্গে জড়িত নন। এ ছাড়া, চলচ্চিত্রসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন কমিটিতে থেকে বা সদ্য বিদায় নিয়ে অথবা অনুদানবিষয়ক একাধিক কমিটির একটিতে থেকে আরেকটিতে আবেদন করে লাখ লাখ টাকার অনুদান নেওয়ার ঘটনাও ঘটেছে। এই অনুদান প্রাপ্তিতে আইনের কোনো লঙ্ঘন হয়নি। কেন হয়নি? কারণ, আইনের ফাঁকফোকর যে সবারই মাপজোখ করা রয়েছে। সব মাপামাপি শেষে নীতিনৈতিকতা ও চক্ষুলজ্জা বলেও তো একটা বিষয় থাকে। সেটারই অনুপস্থিতি বিস্ময়সূচক চিহ্ন হয়ে ধরা দিয়েছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন