আমরা গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ করছি যে দুর্গোৎসবে কুমিল্লার ঘটনার জের ধরে ১৩ অক্টোবর হিন্দু সম্প্রদায়ের মন্দির-পূজামণ্ডপে যে সন্ত্রাসী হামলা শুরু হয়েছিল, রোববার পর্যন্ত তা বন্ধ হয়নি। প্রথম দিকে মন্দির ও পূজামণ্ডপ লক্ষ্যবস্তু হলেও পরবর্তীকালে হিন্দু সম্প্রদায়ের বাড়িঘরেও ছড়িয়ে পড়ে। বিশেষ করে রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলায় ২০টি বাড়িতে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের আগে ফেসবুকে ধর্ম অবমাননার সেই পুরোনো অপকৌশলই ব্যবহার করা হয়েছে।
দুর্বৃত্তরা একের পর এক সন্ত্রাসী হামলার ঘটনা ঘটাচ্ছে কীভাবে? আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর দায়িত্ব কি ঘটনার পেছনে ছোটা কিংবা অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে মামলা করা? সন্ত্রাসী হামলা বন্ধে তারা কী করেছে, সেই প্রশ্ন উঠেছে যথার্থভাবেই।