You have reached your daily news limit

Please log in to continue


কফি হাউজের আড্ডাটা আজ আর নেই

বাংলা গানের প্রখ্যাত গীতিকবি গৌরীপ্রসন্ন মজুমদারের লেখা এবং মান্না দে’র গাওয়া শিরোনামের জনপ্রিয় গানটির কল্যাণে কলকাতার কলেজ স্ট্রিটের কফি হাউজের নাম-পরিচয় এবং কফি হাউজ সম্পর্কে সম্যক ধারণা পেয়েছিল দুই বাংলার মানুষ। কলকাতার শিল্প, সাহিত্য, সংস্কৃতি ও বুদ্ধিবৃত্তিক চর্চায় কফি হাউজের গুরুত্ব ও ভূমিকা সম্পর্কে উচ্চ ধারণাই জন্মেছিল জনমনে। বাস্তবে আশির দশক পর্যন্ত কফি হাউজ ছিল বাঙালি উঠতি তরুণ লেখক, গবেষক, কবি, সাংস্কৃতিক-রাজনীতিক কর্মী হতে সৃজনশীল কর্মকান্ডে নিবেদিতদের প্রাণকেন্দ্র। গৌরীপ্রসন্ন মজুমদার নিশ্চয় তার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে গানটি রচনা করেছিলেন। অপর দিকে গানটিতে কণ্ঠ দেওয়া বাংলা গানের কিংবদন্তি শিল্পী মান্না দে অকপটে স্বীকার করেছিলেন, তিনি কখনো কফি হাউজে যাননি। অথচ তার কণ্ঠেই গানটি খ্যাতিলাভ করেছিল।

মান্না দে তরুণ বয়সেই বাংলা গানের শিল্পী না হয়ে সর্বভারতীয় প্রচার-প্রতিষ্ঠায় তার কাকা কৃষ্ণচন্দ্র দে’র সঙ্গে বোম্বাই পাড়ি দিয়েছিলেন। বোম্বের হিন্দি ছবিতে গান গেয়েছেন, সুর করেছেন। কিন্তু বোম্বের হিন্দিভাষী প্রতিষ্ঠিত গায়কদের অতিক্রম করা তার পক্ষে সম্ভব হয়নি বলেই অবশেষে ফিরে এসেছিলেন বাংলা গানে। অবিকল মাইকেল মধুসূদনের অনুসরণে। মান্না দে’র ক্ষেত্রেও মাতৃভাষার গান পরিত্যাগে হিন্দি গানের সর্বভারতীয় শিল্পী হওয়ার ক্ষেত্রে একই ঘটনা ঘটেছে। মান্না দে পরিণত বয়সে তাই তার আক্ষেপের কথাগুলো গোপন না করে বলেছেন, ‘একমাত্র বাঙালি বলেই আমার হিন্দি উচ্চারণ মোহাম্মদ রফি, মুকেশদের মতো হতে পারেনি।’ শ্লেষে আরও বলেছেন, ‘হিন্দি গানের ভুবনে আই ওয়াজ অ্যান আউট সাইডার।’

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন