বিশ্ববিদ্যালয়, চুল ও নরসুন্দর

ইত্তেফাক চিররঞ্জন সরকার প্রকাশিত: ০২ অক্টোবর ২০২১, ০৯:২৯

চুলদাড়ি কাটা বা ক্ষৌরকর্ম করা যার পেশা, তাদের ক্ষৌরকার বা নাপিত বলা হয়। অভিধানে নাপিতকে নরসুন্দরও বলা হয়। আগে এই নরসুন্দররা ছোট ছোট অস্ত্রোপচার ও দন্ত চিকিত্সার মতো কাজও করতেন। বর্তমানে সেফটি রেজরের উন্নয়নের ফলে নাপিতের কাছে দাড়ি-গোঁফ কামানো কমে এসেছে, তাই সাধারণত নাপিতরা চুলই ছেঁটে থাকেন। অভিধানে নাপিত শব্দটির স্ত্রী লিঙ্গ হিসেবে দেওয়া আছে—নাপিতানি, নাপিতিনি, নাপতিনী। তবে নরসুন্দরের স্ত্রী লিঙ্গ কী, সেটা অভিধানে নেই। এ প্রসঙ্গে আনিসুল হকের একটি কবিতার কথা মনে পড়ে যায় : ‘তারেক মাসুদ একটা সিনেমা বানাইছেন, নরসুন্দর।/ আজকাল বিউটি পারলারে অনেক নারীশ্রমিক উদয়াস্ত শ্রম/ করেন, তাদেরকে কী বলব? মানে নরসুন্দরের স্ত্রীলিঙ্গ কী/ ...নারীসুন্দর, নরসুন্দরী, নারীসুন্দরী’—শব্দগুলানের দিকে আমি আড়চোখে তাকাই, আমার লজ্জা লজ্জা লাগে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও