কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

তালেবান শাসন এবং জনগণের আস্থার সংকট

কালের কণ্ঠ গাজীউল হাসান খান প্রকাশিত: ২২ আগস্ট ২০২১, ০৯:৪১

বিশ্বের সর্বত্রই এখন আফগানিস্তানের বর্তমান ঘটনাবলি এবং তার ভূত-ভবিষ্যৎ নিয়ে এক তোলপাড় চলছে। প্রবহমান রয়েছে এক আলোচনার ঝড়। গণমাধ্যমে চলছে বিভিন্ন ঘটনার বহুমুখী ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ এবং ভবিষ্যৎ নিয়ে নানা মন্তব্য। এর মধ্যে গত বৃহস্পতিবার অর্থাৎ ১৯ আগস্ট ছিল আফগানিস্তানের ১০২তম স্বাধীনতা দিবস। তৃতীয় অ্যাংলো-আফগান যুদ্ধের পর ভারত উপমহাদেশের তৎকালীন ব্রিটিশ শাসকগোষ্ঠীর সঙ্গে এক বোঝাপড়ার ভিত্তিতে ১৯১৯ সালের ১৯ আগস্ট আধুনিক আফগানিস্তানের জন্ম হয়েছিল। আফগানিস্তানে ঐতিহাসিক দুররানি শাসকদের শেষ বংশধর আবদুর রহমান খান ১৮৮০ সালের আগে একদিকে ব্রিটিশ এবং অন্যদিকে রুশদের সাম্রাজ্য বিস্তারের পরিকল্পনার মোকাবেলা করছিলেন। সে অবস্থায় ব্রিটিশরা ‘ডুরান্ড লাইন’ টেনে আফগানিস্তানের পাখতুন এলাকার এক বৃহৎ অংশ, যা উত্তর-পশ্চিম সীমান্ত প্রদেশ নামে পরিচিত (ভারত তখনো বিভক্ত হয়নি) এবং বেলুচিস্তানে নিজেদের দখল প্রতিষ্ঠা করে। খাইবার গিরিপথের পশ্চিম পাশে ব্রিটিশরা আফগানদের বিচ্ছিন্ন করে ফেলে। তাতে বিভক্ত হয়ে পড়ে আফগানিস্তানের পশতুভাষী বিশাল পাখতুন বা পশতুন জনগোষ্ঠী। এই বিভক্তি তারা সেদিন মেনে নেয়নি। ব্রিটিশ ও রুশ আগ্রাসনের মুখে বিষয়টি তখন কিছুটা চাপা পড়লেও ১৯৪৭ সালে ভারত বিভক্তির মাধ্যমে পাকিস্তান সৃষ্টি হলে আফগানরা তাদের অতীতের অসমাপ্ত ইস্যুটি আবার সোচ্চারভাবে তুলে ধরে। তারপর একপর্যায়ে আফগান নেতা আমানুল্লাহ খান আফগানিস্তানে রাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেন; যা প্রায় ৫০ বছর স্থায়ী হয়েছিল। আফগানরা সে শাসনও মেনে নেয়নি। সে কারণে এক অভ্যুত্থানে 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও