You have reached your daily news limit

Please log in to continue


হেফাজতের আত্মসমর্পণ

বাঙালির জীবন, সংস্কৃতি, প্রকৃতি ও প্রেমের জন্য বারবার রবীন্দ্রনাথের কাছে যেতে হয়। বিশ্বকবির ঐশ্বর্যভান্ডার থেকে আমাদের প্রতিনিয়ত ঋণ করতে হয়। তেমনি বাঙালির রাজনীতি, মানবতা এবং অধিকারের জন্য বারবার আমাদের বঙ্গবন্ধুর দ্বারস্থ হতে হয়। মানুষের আবেগ, রাজনৈতিক চিন্তা, দর্শন সম্পর্কে বঙ্গবন্ধুর যে প্রাচুর্যে ভরা অভিজ্ঞতা তা আমাদের যে কোনো রাজনৈতিক প্রশ্নের উত্তর সহজ করে দেয়। সাম্প্রতিক সময়ে হেফাজত নিয়ে দেশের রাজনীতির অঙ্গনে ব্যাপক আলোচনা। এ আলোচনায় সবচেয়ে বড় প্রশ্ন- হেফাজতের কী হলো? তাদের সব শীর্ষ নেতাকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী গ্রেফতার করছে। হেফাজতের অন্য নেতারা তার প্রতিবাদ তো দূরের কথা, টুঁশব্দটি পর্যন্ত করছেন না। অথচ ২৬ ও ২৭ মার্চ হেফাজতের তান্ডবের পর অনেকেই বলেছিলেন, ‘হেফাজত এখন দানবে পরিণত হয়েছে। এদের নিবৃত্ত করা এত সহজ নয়।’ হেফাজতের নেতারাও হুমকি দিয়ে বলেছিলেন, ‘হেফাজতের কোনো নেতা-কর্মীকে গ্রেফতারের চেষ্টা করা হলে সারা দেশে তীব্র আন্দোলন গড়ে তোলা হবে।’ কেউ কেউ আরেক ধাপ বেশি হুঙ্কার দিয়ে বলেছিলেন, ‘সারা দেশে দাউ দাউ করে আগুন জ¦লবে।’ কিন্তু হেফাজতের দুই ডজন কেন্দ্রীয় নেতা এবং শতাধিক বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা গ্রেফতারের পর ‘বাঘ’ ‘বিড়ালে’ রূপান্তরিত হলো। এ সময় হেফাজতের আত্মসমর্পণের রাজনৈতিক বিশ্লেষণ খুঁজতে বঙ্গবন্ধুর দ্বারস্থ হলাম। ১৯৭৪ সালের ১৮ জানুয়ারি আওয়ামী লীগের দ্বিবার্ষিক কাউন্সিল অধিবেশনে জাতির পিতা আন্দোলন সম্পর্কে কিছু অমূল্য বক্তব্য দিয়েছিলেন। বঙ্গবন্ধু সেখানে প্রদত্ত ভাষণে বলেছিলেন, ‘জনগণকে ছাড়া, জনগণকে সংঘবদ্ধ না করে, জনগণকে আন্দোলনমুখী না করে এবং পরিষ্কার আদর্শ সামনে না রেখে কোনোরকম গণআন্দোলন হতে পারে না।’ ওই ভাষণে বঙ্গবন্ধু আরও বলেছিলেন, ‘আন্দোলন গাছের ফল নয়। আন্দোলন মুখ দিয়ে বললেই করা যায় না। আন্দোলনের জন্য জনমত সৃষ্টি করতে হয়। আন্দোলনের জন্য আদর্শ থাকতে হয়।’

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন