আওয়ামী লীগের জার্সি গায়ে দিয়ে যারা হেফাজতের হয়ে খেলছেন; তাদের শেষ রক্ষা হবে তো!
সব ঝড় এলোমেলো করে না। কিছু ঝড় জীবনে জমে থাকা জঞ্জালকে পরিস্কার করে চলার পথটাকে সহজ করে দেয়। বর্তমান সরকার, প্রশাসন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এবং এর সহযোগী ও অংগ সংগঠনে সরাসরি হেফাজতমনস্ক এবং পৃষ্ঠপোষকতাকারীর সংখ্যা নেহায়েত কম না। ছায়ার সাথে যুদ্ধ করার আগে নিজের ঘর কালসাপ মুক্ত করা উচিত।
নেতা বানানোর সময় পকেটের লোক খোঁজেন! কেন্দ্র থেকে তৃণমূল পর্যন্ত যে বিভক্তি সেটার দাম বেশ চড়া মূল্যেই চুকাতে হবে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া এবং কিশোরগঞ্জ থেকে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ কি শিক্ষা নেবে? প্রতিটা জেলায় ৭/৮ টা করে গ্রুপ। এক গ্রুপ মার খায়, তাদের বাড়ি ঘরে হামলা হয়। অন্য গ্রুপ গুলো তখন নিরাপদ দূরত্বে বসে হাততালি দেয়। তাদেরও কিন্তু শেষ রক্ষা হয়নি।