‘যদি’র শর্তে আটকা ফিলিস্তিন নির্বাচন
অনেক ফিলিস্তিনি বুদ্ধিজীবী ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক একটি দ্বিধাদ্বন্দ্বের মধ্যে রয়েছেন। তারা বুঝে উঠতে পারছেন না, সামনের ফিলিস্তিনি নির্বাচনকে সমর্থন কিংবা প্রত্যাখ্যান করে একটা অবস্থান নেবেন কি না। এই নির্বাচনের ভোটগ্রহণ আগামী ২২ মে এবং ৩০ জুলাইয়ে হওয়ার কথা। নির্বাচন খুব দূরে না থাকলেও এ প্রশ্নের কোনো জবাব নেই।
ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস গত জানুয়ারি দীর্ঘ প্রতীক্ষিত এক ডিক্রি জারির মাধ্যমে জানান পরবর্তী কয়েক মাসের মধ্যে ফিলিস্তিনের লেজিসলেটিভ ও প্রেসিডেন্সিয়াল ইলেকশন অনুষ্ঠিত হবে। তার এই ঘোষণা সর্বমহলে অভিনন্দিত হয়েছে। এই অভিনন্দন গণতন্ত্রের একটি বিজয় হিসেবেই নয়, বরং বিভিন্ন ফিলিস্তিনি বিবদমান পক্ষগুলো-প্রধানত ফাতাহ ও হামাসের মধ্যকার সংলাপের দৃশ্যমান ইতিবাচক সুফল হিসেবেও।