শরৎকাল আসার পর থেকেই দাদির মুখে একটা শ্লোক শুনতাম, ‘আইলোরে আশ্বিন, গা করে শিনশিন; পৌষের জাড়ে (শীতে) মহিষের শিং লড়ে (কাঁপে); মাঘের শীতে বাঘ কাঁদে।’ পুরো ছড়াটা এখন আর ঠিকঠাক মনে নেই আর দাদিরও অনেক বয়স হয়ে গিয়েছিল, তাই তিনিও আর মনে করতে পারতেন না। কিন্তু ছোটবেলায় উনার মুখে শুনে শুনে আমরা ছোটরাও কোরাসে বলতাম ছড়াটা।
শরৎকালের দ্বিতীয় মাস আশ্বিন থেকেই খুবই হালকাভাবে শীত পড়া শুরু হতো বলেই হয়তো–বা ছড়াটা শুরু হয়েছিল আশ্বিন মাসকে দিয়ে। তবে আমার যেটুকু মনে আছে, সেটা হচ্ছে— ভোরের দিকে সামান্য শীত পড়ত, কিন্তু দিনের আলো বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আর শীতটা থাকত না; উল্টা গরম লাগা শুরু হত। শরৎকালের শীতের মধ্যে একটা কোমল ভাব ছিল। যেটার তীব্রতা ধীরে ধীরে বেড়ে মাঘে এসে একেবারে সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছাত।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.