করোনা মহামারির কারণে দীর্ঘ এক বছর বন্ধ থাকার পর আগামী ৩০ মার্চ খুলতে যাচ্ছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। তার আগেই সব শিক্ষক ও ১৮ বছরের বেশি বয়সী শিক্ষার্থীদের টিকার আওতায় আনতে বলেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তার জন্য এটি অত্যন্ত জরুরি। কিন্তু সমস্যা দেখা দিয়েছে টিকার প্রাপ্তি নিয়ে। সারা পৃথিবীতেই টিকার সংকট রয়েছে। অনেক দেশ এখনো কোনো টিকা হাতে পায়নি।
বাংলাদেশ ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউটে উৎপাদিত অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার ৯০ লাখ ডোজ টিকা পেয়েছে। এর মধ্যে ৩০ লাখ ডোজ টিকা দেওয়া হয়ে গেছে। নিবন্ধনের পর অপেক্ষায় আছে আরো প্রায় ১৫ লাখ মানুষ। প্রতিদিনই দুই লাখের বেশি মানুষ নিবন্ধন করছেন। আবার এপ্রিলের ৭ তারিখে শুরু হচ্ছে দ্বিতীয় ডোজ টিকা দেওয়া। ফলে এপ্রিলের শুরুতেই বাংলাদেশের প্রয়োজন হবে আরো প্রায় দেড় কোটি ডোজ টিকা। প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণা অনুসারে শিক্ষক ও ১৮-ঊর্ধ্ব শিক্ষার্থীদের জন্য আরো প্রায় ৬০ লাখ ডোজ টিকার দরকার হবে। টিকার সংকট রয়েছে ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউটেও। তারা মার্চ মাসে কী পরিমাণ টিকা সরবরাহ করতে পারবে তা এখনো অজানা। কোভ্যাক্সের যে টিকা আসার কথা ছিল তা কবে আসবে সেটিও নিশ্চিত নয়। ফলে টিকার সংকট তৈরি হতে পারে বলে সংশ্লিষ্ট মহল থেকে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.