![](https://media.priyo.com/img/500x/https%3A%2F%2Fimages.prothomalo.com%2Fprothomalo-bangla%252F2020-10%252F34a1ca18-987b-4031-87a1-629ccd32714a%252Feditorial.png%3Frect%3D0%252C114%252C1600%252C840%26overlay%3Dprothomalo-bangla%252F2020-11%252F54141ce1-65f9-4c75-b13f-9fdce8bbd3dc%252Ffacebook_post_banner__1_.jpg%26overlay_position%3Dbottom%26overlay_opacity%3D1%26overlay_width%3D100%26w%3D1200%26h%3D627%26auto%3Dformat%252Ccompress%26ogImage%3Dtrue)
আশ্রয়ণ প্রকল্প
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলার নোয়াগাঁও গ্রামের দক্ষিণে হাওর এলাকায় লাহুর নদের পাশে ৩০ শতাংশ এলাকার নিচু খাসজমি ভরাট করে প্রধানমন্ত্রীর আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের আওতায় ১০টি গৃহনির্মাণের যে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে, তার কার্যকারিতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা মনে করেন, নিচু জমি ভরাট করে গৃহ নির্মাণ করলে ব্যয় কয়েক গুণ বেড়ে যাবে। অন্যদিকে নদীর পাশে নিচু জমিতে এসব ঘর যেকোনো সময় তলিয়ে যাওয়ারও আশঙ্কা আছে।
উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, লাহুর নদের পাশে ১০টি পরিবারকে পুনর্বাসন করা হবে। প্রতিটি পরিবারের জন্য ২ শতাংশ জমির মধ্যে ৩৯৪ বর্গফুট আয়তনের দুই কক্ষের একটি সেমিপাকা গৃহের পাশাপাশি থাকবে একটি শৌচাগার ও একটি রান্নাঘর। প্রতিটি গৃহের নির্মাণ ব্যয় নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৭১ হাজার টাকা। মোট ব্যয় হবে ১৭ লাখ ১০ হাজার টাকা। উপজেলা প্রকৌশলী নিলুফা ইয়াছমীন জানান, নদের ভাঙন থেকে ঘরগুলো রক্ষা করতে সেখানে প্রতিরক্ষাদেয়াল নির্মাণে ব্যয় হবে ২৮ লাখ ৫ হাজার টাকা। ঘর নির্মাণে যা ব্যয় হবে, ঘর রক্ষায় তার চেয়ে বেশি। অর্থাৎ খাজনার চেয়ে বাজনা বেশি।