দেশে গত পাঁচ মাসে করোনাভাইরাসে (কোভিড-১৯) অন্তত ৬৭৮ জন গণমাধ্যম কর্মী আক্রান্ত হয়েছেন। এদের মধ্যে মারা গেছেন ২৭ জন। আক্রান্তদের অর্ধেকের বেশিই রাজধানীতে কর্মরত বিভিন্ন গণমাধ্যম কর্মী। আক্রান্তের তুলনামূলক তথ্য না থাকলেও সম্মুখ সারির যোদ্ধা হিসেবে আক্রান্তের হারে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও চিকিৎসকদের পরেই গণমাধ্যম কর্মীদের অবস্থান বলে ধারণা গণমাধ্যম সংশ্লিষ্টদের। কাজের ক্ষেত্রগত কারণেই গণমাধ্যম কর্মীরা তুলনামূলক বেশি আক্রান্ত হচ্ছেন বলে গণমাধ্যমের প্রতিনিধিরা মনে করেন। এছাড়া বেশিরভাগ গণমাধ্যম কর্তৃপক্ষ তাদের কর্মীদের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় কার্যকর ব্যবস্থা না নেওয়ার কারণেও আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে যাচ্ছে বলেও তারা জানান। এর বাইরে কিছু গণমাধ্যম কর্মীর স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার অনীহাকেও দায়ী করেন তারা।গণমাধ্যম সংশ্লিষ্টরা মনে করেন, করোনাযুদ্ধে সম্মুখভাগের অন্য পেশাজীবীরা যাদের সংস্পর্শে আসেন তাদের সম্পর্কে ধারণা থাকলেও গণমাধ্যম কর্মীরা সংস্পর্শে আসাদের সম্পর্কে কোনও ধারণা রাখার সুযোগ পান না। কারণ, একজন চিকিৎসক কোভিড, নন-কোভিড যে ধরনের রোগীই দেখেন না কেন, তিনি প্রয়োজনীয় সতর্কতা অবলম্বনের সুযোগ পান, কিন্তু একজন সাংবাদিককে পেশাগত কারণেই হাসপাতাল থেকে মাছের বাজার পর্যন্ত ছুটে বেড়াতে হয়।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.