You have reached your daily news limit

Please log in to continue


আ.লীগের প্রকল্প বিআরটি এখন গলার কাঁটা

গ্রেটার ঢাকা সাসটেইনেবল আরবান ট্রান্সপোর্ট প্রজেক্ট (জিডিএসইউটিপি)-এর অধীনে বাস র‌্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) বাস্তবায়নে পতিত আওয়ামী লীগ সরকার কোনোরকম যাচাই-বাছাই ছাড়াই ৩ হাজার ৬৯৭ কোটি টাকা ঋণ নিয়েছিল। এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) এবং ফরাসি উন্নয়ন সংস্থার (এএফডি) কাছ থেকে এ ঋণ নেওয়া হয়। এখন সেই ঋণ গলার কাঁটায় পরিণত হয়েছে। সঠিক পরিকল্পনা না করেই প্রকল্প গ্রহণ, প্রকল্পের নকশায় ত্রুটি ও বাস্তবায়ন পর্যায়ে নানা জটিলতায় প্রকল্প গ্রহণের যৌক্তিকতা নিয়েই প্রশ্ন উঠেছে।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, শেখ হাসিনার সরকারের লোকদেখানো উন্নয়ন প্রকল্প হিসাবে দাঁড়িয়ে আছে বিআরটি। এটি একটি দানবীয় ও অপরিকল্পিত প্রকল্প। আওয়ামী সরকারের এই বৈদেশিক ঋণ নিয়ে বিপাকে পড়েছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। কাজ এমন জায়গায় এসে ঠেকেছে যে, বর্তমান প্রেক্ষাপটে এটি বন্ধও করা যাচ্ছে না, আবার সম্পূর্ণ বাস্তবায়ন করতে গেলেও অনেক টাকার প্রয়োজন। এমন অবস্থায় চতুর্থ সংশোধনী প্রস্তাবও অনুমোদন করতে পারেনি জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিাটি (একনেক)। কেন-কীভাবে প্রকল্পটির উদ্যোগ নেওয়া হলো, কারা সম্ভাব্যতা যাচাই করল, ঋণের চুক্তি কী ছিল-এসবের বিস্তারিত খোঁজখবর নেওয়া হচ্ছে বলে জানান পরিকল্পনা উপদেষ্টা।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বৈদেশিক ঋণ নেওয়ার উদ্দেশ্যই হচ্ছে, যে প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হবে, সেটি থেকে যেন আউটকাম আসে। ঋণ নেওয়ার উদ্দেশ্য সফল হয়। এ প্রকল্পটি ২০১২ সালের ডিসেম্বর থেকে ২০১৬ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে ৪ বছরে বাস্তবায়নের লক্ষ্য ছিল। কিন্তু পরে ৫ দফায় মেয়াদ বাড়িয়ে ২০২৪ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত করা হয়। এতেও শেষ হয়নি বাস্তবায়ন কাজ। এবার ২০২৯ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত মেয়াদ ৫ বছর বাড়িয়ে প্রকল্প সংশোধনের প্রস্তাব দেওয়া হয় পরিকল্পনা কমিশনে। ফলে এটি বাস্তবায়নের মেয়াদ দাঁড়াচ্ছে ১৭ বছর।

এ অবস্থায় প্রকল্পটি বাস্তবায়নে কতটা সুফল মিলবে, তা নিয়ে দেখা দিয়েছে শঙ্কা। প্রকল্পের আওতায় গাজীপুর থেকে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর পর্যন্ত নির্দিষ্ট লেনে বাসভিত্তিক দ্রুত গণপরিবহণব্যবস্থা গড়ে তোলা লক্ষ্য। এর আওতায় ২০ দশমিক ৫০ কিলোমিটার বাস র‌্যাপিড ট্রানজিট স্থাপন ও পরিচালনার মাধ্যমে গাজীপুর-ঢাকার মধ্যে দ্রুত, নিরাপদ ও পরিবেশবান্ধব পরিবহণব্যবস্থা প্রবর্তন করার কথা।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন