You have reached your daily news limit

Please log in to continue


সরকারি চাকরিতে ‘মজহাব ফ্যাক্টর’

ইদানীং অনেক দক্ষ, মেধাবী ও বিবেকসম্পন্ন সরকারি কর্মকর্তাকে আক্ষেপ করে বলতে শোনা যায়, ভাই, ‘মজহাব ফ্যাক্টর’-এর কারণে বড় কষ্টে আছি। সারা জীবন সুনামের সঙ্গে চাকরি করলাম, কোনো দিন সামান্য একটু ‘স্পট’ পড়েনি ক্যারিয়ারের কোথাও, অথচ বিনা কারণে প্রমোশনটা আটকে আছে আজ পাঁচ বছর ধরে। চাকরির আর কয়দিনই বা আছে, মনে হচ্ছে, বিনা প্রমোশনেই হুজুররা ‘পেন্সিল’ ধরিয়ে দেবেন হাতে। কোনো দিন একটা ভালো পোস্টিংয়ের জন্য তদবির করলাম না, সরকার যেখানে পাঠিয়েছে সেখানেই চলে গেছি চোখ বাঁধা কলুর বলদের মতো। তা সেটা মনপুরা-ভূরুঙ্গামারীই হোক, আর নাইক্ষ্যংছড়ি-খাগড়াছড়িই হোক। তদবির করব কেন? চাকরিতে যেদিন জয়েন করেছি সেদিনই তো কল্লাটা সঁপে দিয়েছি সরকারের কাছে, মেনে নিয়েছি তারা তাদের প্রয়োজনে, দেশের প্রয়োজনে যেখানে খুশি পাঠাবে, যে দায়িত্ব দেবে সেটাই পালন করব আল্লাহকে হাজির-নাজির জেনে। আমার কাজ হচ্ছে, আমার সবটুকু যোগ্যতা দিয়ে সততার সঙ্গে, নিষ্ঠার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করব, দেশের সেবা করব, জনগণের সেবা করব। সরকার নিশ্চয়ই আমার কাজের মূল্যায়ন করবে, যখন যে দায়িত্ব আমাকে দেওয়া দরকার তাই দেবে। সময়মতো প্রমোশন-ট্রমোশন দেবে আমার সততা, দক্ষতা, কর্মকুশলতা এবং আমার ওপর অর্পিত দায়িত্ব পালনে আমার সফলতা-ব্যর্থতা ইত্যাদি বিবেচনা করে। চাকরিতে যোগদানের পর আমাদের ট্রেনিংয়ের সময় এসব কথামালা দিয়েই তো আমাদের মগজ ধোলাই করা হয়েছে অষ্টপ্রহর। আর এগুলোকে তাবিজ করেই পাড়ি দিলাম সিকি শতাব্দী, সব রকম লোভ-লালসা, অন্যায় আচরণের টুঁটি টিপে ধরে। এই বুঝি তার প্রতিদান?
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন