কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


জেলে পরিচয়, জেলে বসেই ডাকাতির পরিকল্পনা

বিভিন্ন সময় চুরি-ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার হয়ে জেলে যাওয়ার পর তাদের পরিচয়। সেখানে বসেই বড় কোনো শোরুমে ডাকাতির পরিকল্পনা করে তারা। জেল থেকে বেরিয়ে তারা যোগাযোগ করে। পরিকল্পনা অনুযায়ী, গত ২৩ জুন মধ্যরাতে রাজধানীর শেরেবাংলা নগর থানাধীন ৫৭/১৫ পান্থপথের ওয়ালটন প্লাজা (এসটি) শোরুমের মালামাল ডাকাতি করে। এ ঘটনায় ওয়ালটন শোরুমের ম্যানেজার মো. রানা মিয়া পরদিন (২৪ জুন) শেরেবাংলা নগর থানায় একটি মামলা করেন। এরপর ঢাকা শহরের বিভিন্ন স্থানের সিসি ক্যামেরার ফুটেজ সংগ্রহ ও তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় ডাকাত দলের চার সদস্যকে গ্রেফতার করা হয়। প্রথমে রাজধানীর মোহাম্মদপুর বছিলা থেকে মো. রবিউল ইসলামকে (৩১) গ্রেফতার করা হয়। তার দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে সুমন, রানা ও সাথী নামে আরও তিনজনকে গ্রেফতার করা হয়। এদের মধ্যে রবিউল ইসলাম ১৬৪ ধারায় আদালতে ডাকাতির ঘটনায় সংশ্লিষ্টতার বিষয়ে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে। তার স্বীকারোক্তিতে উঠে আসে, ডাকাতির ঘটনায় জড়িত সাত-আটজন। তাদের ডাকাতির পরিকল্পনা জেলে বসেই। রোববার (৫ জুলাই) দুপুরে শেরেবাংলা নগর থানায় আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান ডিএমপির তেজগাঁও বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) হারুন-অর-রশিদ। তিনি বলেন, ডাকাতির মামলায় উল্লেখ করা হয়েছে, ২৪টি ওয়ালটন ফ্রিজ, পাঁচটি এলইডি টেলিভিশন, একটি মোবাইলফোন এবং ড্রাইভারের সাড়ে চার হাজার টাকা ও হেলপারের ৮০০ টাকা নিয়ে যায় ডাকাতরা। এর মধ্যে পুলিশ চার আসামিকে গ্রেফতার এবং ১৮টি ওয়ালটন ফ্রিজ এবং তিনটি এলইডি টেলিভিশন উদ্ধারে সক্ষম হয়েছে। ডাকাতির বিবরণ দিয়ে তিনি বলেন, কিশোরগঞ্জে ডিলারের কাছে (রহমত ইলেকট্রনিকস) পাঠানোর উদ্দেশে ওয়ালটন কোম্পানির নিজস্ব পরিবহনে (ঢাকা-মেট্রো-ড-১১-৭০-৩৫) শোরুমের কর্মচারী জিহাদ হোসেন, সাদ্দাম হোসেন, মো. তারেক হোসেন মারফত মালামাল উঠানো হয় এবং পণ্যের চালান কপি ড্রাইভার আনোয়ার হোসেন (৩০) এবং হেলপার মিরাজের (১৯) কাছে হস্তান্তর করে শোরুম কর্মচারীরা চলে যান। তারা স্থান ত্যাগ করার পরপরই একটি খালি পিকআপযোগে সাত-আটজন দুষ্কৃতকারী এসে তাদের হাতে থাকা চাপাতির ভয় দেখিয়ে ওয়ালটনের ড্রাইভার-হেলপারকে গাড়িতে ওঠায় এবং বিভিন্ন জায়গায় মালামাল নামিয়ে আসামিরা পালিয়ে যায়। ঘটনার পর শেরেবাংলা নগর থানায় দায়ের করা মামলা তদন্ত করছিলেন থানার উপ-পরিদর্শক এসআই সুমন চন্দ্রশীল। মামলার মূল রহস্য উদ্ঘাটন এবং আলামত উদ্ধারে কাজ শুরু করে শেরেবাংলা নগর থানা টিম।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন