কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

অবহেলা-গাফিলতির বিরুদ্ধে মেয়র তাপসের সতর্কবার্তা

পূর্ব পশ্চিম প্রকাশিত: ১৪ জুন ২০২০, ২০:২৮

ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপস বলেছেন: মশার যন্ত্রণা, জলাবদ্ধতা, বর্জ্য সংগ্রহে অপ্রতুলতা এবং এ রকম আরও অনেকগুলো গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুর পরিপূর্ণ সমাধান হয়নি। এর মূল কারণ, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের (ডিএসসিসি) সংশ্লিষ্ট ডিপার্টমেন্টগুলোর মধ্যে প্রয়োজনীয় সমন্বয়ের অভাব।

মেয়র বলেন, আমি সংশ্লিষ্ট ডিপার্টমেন্টগুলোকে নতুন করে কর্ম পরিকল্পনা ঢেলে সাজাতে এবং সে মোতাবেক ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নির্দেশনা প্রদান করেছি এবং সে অনুযায়ী আমরা বছরব্যাপী সমন্বিত মশক নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রম শুরু করেছি। এই কার্যক্রম বাস্তবায়নে ডিএসসিসি’র যে কোন পর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারির কোন ধরণের অবহেলা এবং গাফিলতি সহ্য করা হবে না। কারণ, আমি নগরবাসীকে এসব যন্ত্রণা থেকে মুক্তি দিতে চাই। তাই নতুন কর্মপরিকল্পনা অনুযায়ী আমাদের কার্যক্রমে কোনো ধরণের ত্রুটি-বিচ্যুতি পরিলক্ষিত হলে আমি ডিএসসিসি’র সম্মানিত নাগরিকদের অনুরোধ করব, আপনারা এই ত্রুটি-বিচ্যুতিগুলো আমাকে জানান। আমি আপনাদেরকে এই বলে আশ্বস্ত করতে চাই, সকল ত্রুটি-বিচ্যুতির বিরুদ্ধে আমার কঠিনতম অবস্থান বজায় থাকবে।

রোববার (১৪ জুন) খিলগাঁও এর বটতলা ঝিল পরিস্কার কার্যক্রম উদ্বোধনকালে ডিএসসিসি মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস ডিএসসিসি’র কর্মকর্তাদেরকে এই হুঁশিয়ারি দেন।

অনুষ্ঠানে তাপস ফজলে নূর তাপস বলেন: সমন্বিত কার্যক্রমের অংশ হিসেবে আজ আমরা ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের আওতাধীন ১০টি অঞ্চলের ১০টি জলাশয় পরিস্কার-পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম শুরু করছি। পর্যায়ক্রমে এই কার্যক্রম প্রতিটি ওয়ার্ডে বছরব্যাপী পরিচালনা করা হবে। এর মাধ্যমে আমরা মশার প্রজনন এবং বিস্তার রোধ করতে করব।

মেয়র তাপস এ সময় জানান যে, নতুন কর্মপরিকল্পনা অনুযায়ী ইতোমধ্যে আমরা ডিএসসিস’র প্রতিটি ওয়ার্ডে লার্ভিসাইড এবং ফগিং কার্যক্রম শুরু করেছি। ৮ জন মশক শ্রমিক সকাল ৯ টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত লার্ভিসাইড কার্যক্রম পরিচালনা করছে এবং বিকেল ২.৩০টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত ১০ জন শ্রমিক ফগিং কার্যক্রমে অংশ নিচ্ছে। আমাদের স্থানীয় কাউন্সিলরগণ এই কার্যক্রমে সরাসরি সম্পৃক্ত থেকে পুরো কার্যক্রম তদারকি করছেন।

ডিএসসিসি মেয়র আরও বলেন, আগামী রবিবার থেকে আমরা নর্দমা পরিস্কার কার্যক্রম শুরু করব। এই কার্যক্রম পরবর্তী সময়ে আমরা মাছ চাষ বিশেষত তেলাপিয়া মাছ এবং জলাশয়গুলোতে হাঁস অবমুক্ত করব। যাতে করে সে সকল জলাশয়ে মশার লার্ভা ধ্বংস এবং পানির প্রবাহ নিয়মিত থাকে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও