মহামারি করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবেও মৎস্য ও জলজসম্পদ রক্ষায় স্বপ্রণোদিত হয়ে কাজ করছে বাংলাদেশ নৌ পুলিশ। নৌ পুলিশের নবীন-প্রবীণ সদস্যরা বর্তমানে নিষিদ্ধ ঘোষিত কারেন্ট জালের বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত রেখেছেন। জাল তৈরির কারখানাগুলো যেন চোখে ধূলো দিয়ে নিষিদ্ধ ঘোষিত কারেন্ট জালের বিস্তার ঘটাতে না পারে, তার জন্য সোচ্চার নৌ পুলিশ।
নৌ পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া) ফরিদা পারভীন ঢাকাটাইমসকে বলেন, মুন্সিগঞ্জের অলিতে-গলিতে কঠোর নজরদারি রাখছে মুক্তারপুর নৌ পুলিশ। গোয়েন্দা কার্যক্রম চলমান রেখে সর্বোপরি বুদ্ধিবৃত্তিকে কাজে লাগিয়ে চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিয়েছেন গড ফাদারদের প্রতি। রাতের আঁধারে কোনভাবেই যেন নিষিদ্ধ ঘোষিত কারেন্ট জাল তৈরি হতে না পারে, তাই সদা জাগ্রত নৌ পুলিশ। মুক্তারপুর নৌ পুলিশ স্টেশন যেন বিজয়ের বার্তাই বাজিয়েছেন চলমান এ যুদ্ধে। এ যাবত কালের এক দিনের অভিযানে নিষিদ্ধ ঘোষিত কারেন্ট জালের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ অর্জন নৌ পুলিশের।
গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যা থেকে শনিবার সকাল নয়টা পর্যন্ত মুন্সীগঞ্জ সদর উপজেলার পঞ্চসার ইউনিয়নের বিভিন্ন ফ্যাক্টরিতে অভিযান চালিয়ে সাত কোটি ১৬ লাখ মিটার অবৈধ কারেন্ট জাল জব্দ করে মুক্তারপুর নৌ পুলিশ। এসব জালের মূল্য ২১৪ কোটি ৮০ লাখ টাকা।
নৌ পুলিশের ডিআইজি আতিকুল ইসলাম বলেন, নিষিদ্ধ ঘোষিত কারেন্ট জালের বিরুদ্ধে যুদ্ধ চলবে। সরকারের পাশে, দেশের জন্য, দেশের মানুষের জন্য, মৎস্য সম্পদ রক্ষায় অকুতোভয়ে কাজ করবে নৌ পুলিশ।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.