কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


করোনা ঝুঁকিতেই সীমিত আকারে খুলছে সব, কী হবে স্বাস্থ্যবিধির

দেশে করোনা পরিস্থিতি এখন অবনতির দিকে। গত কয়েক দিন ধরে প্রতিদিনই ২০ জনের কমবেশি মানুষ মারা যাচ্ছেন। সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় সংক্রমিত হয়েছেন এক হাজার ৫৪১ জন। মারা গেছেন ২২ জন। এ নিয়ে দেশে করোনাভাইরাসে সংক্রমিত হয়েছেন ৩৮ হাজার ২৯২ জন। মারা গেছেন ৫৪৪ জন। সংক্রমণের এমন পরিস্থিতিতে সরকার ৩০ মের পর ছুটি আর না বাড়িয়ে সবকিছু সীমিত আকারে খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এ পর্যায়ে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। এই বিধি কি সেভাবে মেনে চলা হচ্ছে? সীমিত আকারে সব খুলে যাওয়ার পর স্বাস্থ্যবিধির হালই বা কী হবে? জনস্বাস্থ্যবিদেরা বলছেন, সংক্রমণ পরিস্থিতির এই সময়ে স্বাস্থ্যবিধি মেনে জরুরি প্রয়োজনীয় কাজের পরিসর আরও বাড়ানো যেত। কিন্তু সবকিছু উন্মুক্ত করে দেওয়ার ফলে বিপদের ঝুঁকি আরও বাড়বে। তবে যেহেতু খুলেই দেওয়া হচ্ছে, সে ক্ষেত্রে স্বাস্থ্যবিধি কঠোরভাবে মানতে হবে। এগুলো ঠিকমতো মানা হচ্ছে কি না, তা অফিসের ভেতরে-বাইরে থেকে তদারক করতে হবে। বিশেষজ্ঞদের করা ভবিষ্যৎ প্রক্ষেপণের (প্রজেকশন বা পূর্বাভাস) তথ্য বলছে, ৩১ মে পর্যন্ত ৪৮ থেকে ৫০ হাজার মানুষ সংক্রমিত হতে পারেন। মারা যেতে পারেন ৮০০ থেকে এক হাজার মানুষ। এ পর্যন্ত এই পূর্বাভাসের কাছাকাছি দেশের করোনা সংক্রমণ পরিস্থিতি। গতকাল বুধবার সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়, ৩০ মের পর আর সরকারি ছুটি আর বাড়ছে না। সীমিত আকারে সরকারি-বেসরকারি অফিস-আদালত এবং শিল্প-কলকারখানা খুলে দেওয়া হবে। সীমিত আকারে সীমিত যাত্রী নিয়ে গণপরিবহন, যাত্রীবাহী নৌযান ও ট্রেনও চলবে। এমনকি স্বাস্থ্যবিধি মেনে বিমান চলাচল করতে পারবে। তবে আপাতত বন্ধ থাকবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। সরকারের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, জীবন ও জীবিকা—এই দুটো বিষয় মাথায় রেখেই সীমিত আকারে অফিস-আদালত ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড চালুর সিদ্ধান্ত হয়েছে। এ জন্য ভেতরে ভেতরে অবশ্য সরকার আগে থেকেই প্রস্তুতি নিয়েছে। অফিস খুললে কীভাবে চলতে হবে, সে বিষয়ে স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ আগেই ১৩ দফা নির্দেশনা জারি করেছে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন