কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার করোনা কর্মপঞ্জি

জাগো নিউজ ২৪ ড. মিল্টন বিশ্বাস প্রকাশিত: ২৭ মে ২০২০, ১২:৪৬

করোনাভাইরাস মোকাবিলায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দৈনন্দিন কর্মপঞ্জি গত তিন মাসে বিশাল এক রাষ্ট্রীয়-কর্মযজ্ঞে পরিণত হয়েছে। অবশ্য সংক্রমণরোধের প্রস্তুতি ছিল তার আগে থেকেই। ২০২০ সালের জানুয়ারিতে চীনের উহান প্রদেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার খবর প্রকাশ হওয়ার পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণভবনে অনুষ্ঠিত একটি সভায় বিষয়টি নিয়ে আলোচনার সূত্রপাত করেন। তিনি ফেব্রুয়ারির প্রথম দিকে চীন থেকে আটকেপড়া বাংলাদেশিদের ফিরিয়ে আনার উদ্যোগ নেন। মার্চের ৮ তারিখে প্রথম করোনাভাইরাসের রোগী শনাক্ত হওয়ার পর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধ করে দেন এবং জরুরি নয় এমন ব্যবসা-বাণিজ্য অনলাইনে পরিচালনার নির্দেশ দেন।


এর আগে জানুয়ারির প্রথম থেকেই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরগুলোতে স্ক্রিনিং ডিভাইস বসান, যাতে কেউ করোনাভাইরাসের উপসর্গ বহন করছে কিনা তা বোঝা যায়। প্রায় সাড়ে আট লাখ মানুষের স্ক্রিনিং হয়, যাদের প্রায় এক লাখ ব্যক্তিকে তাৎক্ষণিকভাবে কোয়ারেন্টাইনে পাঠানো হয়। মূলত গত তিন মাস ধরে করোনাভাইরাসের মহামারি ঠেকাতে লড়ছে বাংলাদেশ। ছোঁয়াচে এই রোগের বিস্তাররোধের জন্য চলছে সাধারণ ছুটি। সবাইকে বলা হয়েছে ঘরে থাকতে। বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবর্ষের সূচনা দিন অর্থাৎ ১৭ মার্চ থেকে সর্বস্তরের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছুটি ঘোষিত হওয়ার পর, ২৬ মার্চ থেকে সাধারণ ছুটি শুরু হয়। অর্থাৎ রোগী শনাক্তের দুই সপ্তাহ পরই হার্ডলাইনে চলে যায় সরকার। গত তিন মাসে দেশের আট বিভাগের জেলা প্রশাসক, চিকিৎসক, পুলিশ, সেনাবাহিনীর প্রতিনিধি, জনপ্রতিনিধি ও জেলা আওয়ামী লীগের নেতাদের সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সে ব্রিফিং ও নির্দেশনামূলক বক্তব্য দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। সংকট মোকাবিলার জন্য প্রশাসনের কর্মকর্তাদের কাছ থেকে মতামতও নিয়েছেন; লকডাউনের কারণে কর্মহীন হয়ে পড়া মানুষগুলো যেন খাবার সংকটে না পড়ে সে জন্য তাদের পাশে দাঁড়াতে দলীয় এমপি-মন্ত্রী ও নেতাকর্মীদের নির্দেশও দিয়েছেন।

করোনাভাইরাস মোকাবিলায় করণীয় বিষয়ে চিকিৎসকসহ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের নিয়ে একাধিক বৈঠক করেছেন প্রধানমন্ত্রী। উল্লেখ্য, তিনি করোনাভাইরাস পরিস্থিতি নিয়ে কয়েক দফায় পৃথক ভিডিও কনফারেন্সে চট্টগ্রাম ও সিলেট (৭ এপ্রিল), খুলনা ও বরিশাল (১২ এপ্রিল), ঢাকা (১৬ এপ্রিল), ঢাকা ও ময়মনসিংহ (২০ এপ্রিল), রাজশাহী (২৭ এপ্রিল) এবং রংপুর বিভাগের (৪ মে) জনপ্রতিনিধি ও স্থানীয় প্রশাসনের সঙ্গে মতবিনিময় করেছেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, বাইরের মানুষের সঙ্গে না মেশা, বেশি লোকসমাগম না হওয়া, মানুষ থেকে দূরে থাকা দরকার। যা নিজের পরিবারকে সুরক্ষিত রাখার জন্যও প্রয়োজন। তাঁর মতে, ‘বাইরের লোকের সঙ্গে যত কম মেশা যায়, কম যোগাযোগ রাখা যায়, সেটা সব থেকে ভালো। সেটাই সুরক্ষিত করবে। কারণ এটি হচ্ছে অত্যন্ত সংক্রামক একটা ব্যাধি। এত সংক্রামক, এটা কার যে কখন হবে তা বোঝাও যায় না। এ

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও