আজো চলছে ক্রীতদাসী প্রথা
শুধু বাংলাদেশি মেয়ে নয়, এশিয়া এবং আফ্রিকার আরও অনেক দেশ থেকে গৃহকর্মীর কাজ করতে মেয়েরা মধ্যপ্রাচ্যে যায়। ইথিওপিয়ার মেয়ে শাওলাকে দিয়ে এক কুয়েতি পরিবার ১৯ ঘণ্টা কাজ করাতো। শাওলা পালাতে পারতো না, কারণ কুয়েতি পরিবার তার পাসপোর্ট রেখে দিয়েছিল। তাঞ্জানিয়ার এক মেয়ে, আতিয়া, ওমানে গিয়েছিল উপার্জন করার আশায়।
- ট্যাগ:
- মতামত
- ক্রীতদাসী
- তসলিমা নাসরিন