কিশোরগঞ্জ-১ পুনঃনির্বাচনে মনোনয়নপত্র বাতিলের বিরুদ্ধে দুই প্রার্থীর আপিল
কিশোরগঞ্জ-১ (কিশোরগঞ্জ সদর-হোসেনপুর) আসনের পুনঃনির্বাচনে মনোনয়নপত্র বাতিলের রিটার্নিং অফিসারের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে নির্বাচন কমিশনে আপিল করেছেন দুই প্রার্থী। তারা হলেন, গণতন্ত্রী পার্টির প্রার্থী অ্যাডভোকেট ভূপেন্দ্র চন্দ্র ভৌমিক দোলন এবং জাতীয় পার্টির প্রার্থী মো. মোস্তাইন বিল্লাহ। মঙ্গলবার দুপুরে ঢাকায় নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের আইন শাখায় অ্যাডভোকেট ভূপেন্দ্র চন্দ্র ভৌমিক দোলন প্রধান নির্বাচন কমিশনার বরাবরে তার আপিল আবেদনটি (নং-০২) জমা দেন। বুধবার দুপুরে মো. মোস্তাইন বিল্লাহ আপিল আবেদন (নং-০৩) জমা দেন। বৃহস্পতিবার আপিল আবেদনের নিষ্পত্তি করবে ইসি। কিশোরগঞ্জ-১ আসনের পুনঃনির্বাচনে গত ৩১শে জানুয়ারি মনোনয়নপত্র জমা দেয়ার শেষ সময় পর্যন্ত তিন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দেন। তারা হলেন, প্রয়াত সৈয়দ আশরাফুল ইসলামের ছোট বোন আওয়ামী লীগ প্রার্থী ডা. সৈয়দা জাকিয়া নূর লিপি, গণতন্ত্রী পার্টির প্রার্থী দলটির প্রেসিডিয়াম সদস্য ও জেলা সভাপতি অ্যাডভোকেট ভূপেন্দ্র চন্দ্র ভৌমিক দোলন এবং জাতীয় পার্টির প্রার্থী জাতীয় মৎস্যজীবী পার্টির সিনিয়র সহ-সভাপতি মো. মোস্তাইন বিল্লাহ। গত ৩রা ফেব্রুয়ারি মনোনয়ন পত্র বাছাইকালে রিটার্নিং অফিসার ও জেলা প্রশাসক মো. সারওয়ার মুর্শেদ চৌধুরী গণতন্ত্রী পার্টির প্রার্থী অ্যাডভোকেট ভূপেন্দ্র চন্দ্র ভৌমিক দোলন এবং জাতীয় পার্টির প্রার্থী মো. মোস্তাইন বিল্লাহ এই দুই প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল ঘোষণা করেন। এক মাত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগ মনোনীত ডা. সৈয়দা জাকিয়া নূর লিপির মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়। মনোনয়নপত্র বাতিল ঘোষিত দুই প্রার্থীর মধ্যে জাতীয় পার্টির প্রার্থী মো. মোস্তাইন বিল্লাহ মনোনয়নপত্রে নিজেকে ‘স্বশিক্ষিত’ উল্লেখ করেছেন। কিন্তু তার জাতীয় পরিচয়পত্রে শিক্ষাগত যোগ্যতা হিসেবে ‘স্নাতক’ উল্লেখ করা রয়েছে জানিয়ে শিক্ষাগত যোগ্যতার গরমিলের কারণে মনোনয়ন পত্রটি বাতিল করেন রিটার্নিং অফিসার। অন্যদিকে গণতন্ত্রী পার্টির প্রার্থী অ্যাডভোকেট ভূপেন্দ্র চন্দ্র ভৌমিক দোলন হলফনামায় ‘স্বাক্ষর’ করেননি। এই কারণে তার মনোনয়ন পত্রটি বাতিল করেন রিটার্নিং অফিসার।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.