ওয়াজের বয়ানে খুঁজি নিজ সংশোধনের পথ

জাগো নিউজ ২৪ মাহমুদ আহমদ প্রকাশিত: ২৮ নভেম্বর ২০২৫, ১১:৫৩

এখন শীতকাল। চারদিকে চলছে ওয়াজ মাহফিল। দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে আয়োজিত এসব ওয়াজ মাহফিলে দেশের নামকরা মসজিদের ইমাম-খতিব, মুহাদ্দিস ও মুফাসসিররা ওয়াজ করে থাকেন। ওয়াজে তারা মানুষকে সৎ উপদেশ ও ইসলামের সঠিক পথের দিশা দিয়ে থাকেন। যারা সঠিক পথ থেকে বিচ্যুত হয়ে গিয়েছিলেন তারা খুঁজে পান সংশোধনের পথ।


এই মৌসুমে বড়ো বড়ো আলেমদের ব্যস্ততা অনেক বেশি। কতককে একদিনে একাধিক মাহফিলেও বয়ান করতে হয়। শীতকালের এই সময় সবাই আগ্রহের সাথে আলেমদের বক্তব্য শুনার জন্য রাত জেগে বসে থাকেন। আলেমদের বয়ানে নিজেদের সংশোধনের পথ খুঁজেন সবাই।


কেননা একজন আদর্শ বক্তা প্রকৃত মানুষ হিসেবে গড়ে তুলার কারিগর। তিনি যুগের চাহিদা অনুযায়ী সমাজের লোকদের দিক নির্দেশনা প্রদান করে আলোর দিকে নিয়ে আনার প্রাণপণ চেষ্টা করেন।


এটি শতভাগ সত্য, একজন ইমাম পারেন সমাজ থেকে সব প্রকার কুসংস্কার আর মন্দ থেকে দূর করে মানুষকে আধুনিক সভ্য মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে।


ধর্ম, বর্ণ, গোষ্ঠী নির্বিশেষে সবার মাঝে ভ্রাতৃত্বের মেলবন্ধন গড়ে তুলে সমাজকে করতে পারেন একটি আদর্শ সমাজ। যেভাবে হজরত রাসুল করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম অন্ধকার যুগকে আলোকময় করেছিলেন আর পশুসুলভ মানুষগুলো ফেরেশতায় রূপান্তর করেছিলেন।


কিন্তু আজ আমরা কি দেখছি? প্রতিদিন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শত শত ধর্মীয় ওয়াজ আপলোড হচ্ছে আর সেগুলো মুহূর্তের মধ্যে ভাইরাল হয়ে লাখ লাখ মানুষের কাছে পৌঁছে যাচ্ছে।


কার ওয়াজ কতটা লাইক, ভিউ আর ভাইরাল হয়েছে তা নিয়ে হিসাব কষতে সবাই ব্যস্ত কিন্তু এটা কেউ একবারের জন্যও ভাবেন না আমার ওয়াজটি ক’জনকে দ্বিনের পথে আনতে সহায়ক হয়েছে বা ক’জনের হৃদয় পরিবর্তনের কাজ করেছে। কথায় কথায় কাফের আর নাস্তিক বলে মুখে ফেনা তুলে ফেলছি। সামান্য মতের অমিল হলেই তাকে নিয়ে আজেবাজে মন্তব্য করতেও মুখে বাধে না। যার ফলে এসব ভাইরাল ওয়াজ শুনে হৃদয়ে পাই না প্রশান্তি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও