You have reached your daily news limit

Please log in to continue


‘আমার অনেক কিছু দেওয়ার আছে’

স্পোর্টিং উইকেটে যতটা ভালো, মন্থর উইকেটে ততটাই ম্লান সৌম্য সরকারের ব্যাটিং রেকর্ড। সেই জায়গা থেকে এবার একটু বেরিয়ে এসে খেলেছেন বাঁহাতি এ ওপেনার। সাইফ হাসানকে নিয়ে ১৭৬ রানের জুটি করেছেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে। ৯ রানের জন্য সেঞ্চুরি পাওয়া হয়নি তাঁর। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সুযোগ পাওয়া, মিরপুরে রান করা, জাতীয় দলে থিতু হওয়া নিয়ে খুলনা থেকে ফোনে সেকান্দার আলীকে একান্ত সাক্ষাৎকার দেন সৌম্য সরকার

মিরপুরে টার্নিং উইকেটে খেলতে কেমন লেগেছে?

সৌম্য সরকার: ভালো অভিজ্ঞতা হলো। নতুন একটা উইকেটে খেললাম। সবকিছু মিলে ভালো ছিল। কয়েকটি কঠিন পরিস্থিতি ছিল।

মিরপুরের উইকেটে এবার বেশ সাবলীল খেলতে দেখা গেছে আপনাকে। এ ধরনের উইকেটে খেলার জন্য আলাদা করে প্রস্তুতি ছিল?

সৌম্য: কাজ তো করতেই হয়। আমরা যখন একাডেমি মাঠে অনুশীলন করি, তখনই মিরপুরের উইকেটে অনুশীলন করা হয়। কারণ, ওখানেও একই উইকেট থাকে। স্লো ও টার্ন উইকেট থাকে একাডেমি নেটে। ওইখানে অনেক বেশি প্র্যাকটিস করেছি, সেটি হয়তো কাজে দিয়েছে। 

দ্বিতীয় ম্যাচের আগে আপনাকে ছোট ব্যাটে অনুশীলন করাতে দেখা গেছে।

সৌম্য: ওটা ক্যাচিং ব্যাট (ক্যাচ প্র্যাকটিস করানো হয়)। আমরা সাধারণত ওই ব্যাট দিয়ে প্র্যাকটিস করি টার্ন ও লো বাউন্সি উইকেটে খেলার আগে। নিচু হয়ে ব্যাটিং করার অভ্যাস গড়তে ওটা করা হয়। যেহেতু স্পিন বল একটু নিচে থাকে, টার্ন করে, তাই একটু নিচে থাকা। ডিফেন্স করা বা খেলতে গেলে একটু সামনে ঝুঁকে খেলা ভালো। সাধারণত লম্বা ব্যাটে সোজা হয়ে খেলার চেষ্টা থাকে। ছোট ব্যাটে নিচু না হলে খেলা যাবে না। এ জন্যই দ্বিতীয় ম্যাচের আগে ছোট ব্যাট দিয়ে অনুশীলন করেছেন ব্যাটাররা। 

মিরপুরে খেলার আগে কি নিয়মিতই ছোট ব্যাটে অনুশীলন করেন আপনারা?

সৌম্য: হ্যাঁ, আগেও করেছি। নিয়মিত করা হয়, তা না। স্লো-লো অথবা টার্নিং উইকেটে খেলা হলে করতে হয়। নিজেদের সুবিধার জন্যই করতে হয়। 

ওয়ানডে দলে হঠাৎ করেই ডাক পেলেন এবং প্রত্যাবর্তনের সিরিজে ভালো খেলেছেন। এই ছন্দ ধরে রাখা কতটা চ্যালেঞ্জিং?

সৌম্য: অবশ্যই চ্যালেঞ্জিং। জাতীয় দলের খেলা সব সময়ই কঠিন। হঠাৎ করে জাতীয় দলে এসে মানিয়ে নেওয়া, ম্যানেজ করা সহজ না। জাতীয় দলে ছিলাম, ইনজুরির কারণে বাইরে চলে গিয়েছি। অনেক দিন বিরতি পড়েছে। একটু কঠিন ছিল মানিয়ে নেওয়া। তবে চেষ্টা ছিল, সুযোগটা কাজে লাগানোর। জানি না কতটুকু পেরেছি, তবে চেষ্টা করেছি। 

৯১ রানে আউট। সেঞ্চুরি না পাওয়ায় আক্ষেপ আছে?

সৌম্য: সেঞ্চুরি মিসের আক্ষেপ তো সবারই থাকে। আমারও আছে। তবে আমি চাইনি, ফ্লো পরিবর্তন করে ব্যক্তিগত অর্জনের জন্য খেলতে। আমি স্লো হয়ে গেলে ওই সময়ে গেম আরও স্লো হয়ে যেত। একজন নতুন ব্যাটারের চেয়ে সেট ব্যাটারের খেলা সহজ। আমি চাইনি, সেঞ্চুরি পাওয়ার লোভে গেম স্লো করতে। যেভাবে ব্যাট করছিলাম, সেভাবে চালিয়ে যেতে চেয়েছি। দুর্ভাগ্য, আউট হয়ে গিয়েছি। 

শেষ ম্যাচের উইকেট কি ভালো ছিল?

সৌম্য: উইকেট একই রকম ছিল। আমরা দুজন শুরুতে অনেক ভালো ব্যাটিং করেছি। সুযোগগুলো কাজে লাগাতে পেরেছি এবং প্রতিপক্ষকে চাপে রাখা সম্ভব হয়েছে। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন