You have reached your daily news limit

Please log in to continue


এনজিওকর্মীদের টার্গেট পূরণ, ঋণ করে চল্লিশা এবং কাটা ঘায়ে ‘ঋণের’ ছিটা

ছোটবেলায় পড়েছিলাম, ‘ঋণ করলে আত্মার স্বাধীনতা নষ্ট হয়।’ এখন সব দেখেশুনে একটি গানের প্যারোডি করে বলতে ইচ্ছে করছে, ‘ঋণই এখন জীবন-মরণ, ঋণই যেন প্রাণ...।’ ঋণের দায়ে আত্মহত্যার খবর হরহামেশাই গণমাধ্যমে দেখা যায়। কিন্তু ঋণের দায়ে এক পরিবারের চারজনের লাশ উদ্ধার। এরপরে ঋণ করেই তাঁদের চল্লিশা—এমন খবর পড়ার পরে কোনো গানের প্যারোডি আর মাথায় আসে না। প্রতিক্রিয়া জানানোর ভাষা খুঁজে পাওয়া যায় না। তবে একটি গ্রামীণ প্রবাদ মনে আসে, ‘কাটা ঘায়ে নুনের ছিটা।’ এই প্রবাদটাকে একটু ঘুরিয়ে বললে এই রকম দাঁড়ায়, ‘কাটা ঘায়ে “ঋণের” ছিটা।’ এ ছাড়া আর বলার কিছু নেই।

মিনারুল ইসলাম (৩৫) রাজশাহীর পবা উপজেলার বামনশিকড় গ্রামের রুস্তম আলীর ছেলে। তাঁদের বাড়িতে ওই চল্লিশার আয়োজন করা হয়। গত ১৫ আগস্ট নিজ বাড়ি থেকে মিনারুল ইসলাম, তাঁর স্ত্রী মনিরা খাতুন (৩০), ছেলে মাহিম (১৪) ও মেয়ে মিথিলার (৩) মরদেহ উদ্ধার করা হয়। ছেলে মাহিন অষ্টম শ্রেণিতে পড়ত। আর বাবা মিনারুল কৃষিকাজ করতেন। লাশের পাশে চিরকুট পাওয়া যায়, যাতে মিনারুলের স্ত্রী ও দুই সন্তানকে হত্যার কথা স্বীকার করেন। ওই চিরকুটে মিনারুল আরও লেখেন, ‘আমরা মরে গেলাম ঋণের দায়ে আর খাওয়ার অভাবে। এত কষ্ট আর মেনে নিতে পারছি না। তাই আমরা বেঁচে থাকার চেয়ে মরে গেলাম, সেই ভালো হলো। কারও কাছে কিছু চাইতে হবে না।’

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন