থাইরয়েডজনিত সমস্যার কারণে অনেক দম্পতি সন্তান ধারণে ব্যর্থ হতে পারেন। যাদের থাইরয়েডজনিত সমস্যা আছে তাদের মধ্যে গর্ভপাতের হার অনেক বেশি। গর্ভধারণকারিণীর থাইরয়েড হরমোনজনিত সমস্যা আগে থেকেই থাকতে পারে বা গর্ভকালীন সময়ে শনাক্ত হতে পারে। যেভাবেই হোক, সঠিক চিকিৎসা না হলে মা ও শিশুর জন্য যথেষ্ট ঝুঁকির কারণ থাকবে। মায়ের থাইরয়েড হরমোনের তারতম্য সন্তানকে সরাসরি আক্রমণ করে। এতে সন্তানের দৈহিক ও মানসিক বৃদ্ধি ক্ষতিগ্রস্ত হয়, অঙ্গপ্রত্যঙ্গ গঠনে সমস্যা হতে পারে। দেশে বিপুলসংখ্যক নারী ও পুরুষ থাইরয়েড হরমোনজনিত সমস্যায় আক্রান্ত হলেও নারীরা বেশি হারে ভোগান্তির শিকার। যদিও আক্রান্তের সংখ্যার সঠিক হিসাব নেই, বাংলাদেশে নারীরা সবচেয়ে বেশি হাইপোথাইরয়েডিজমে আক্রান্ত, যেটি গর্ভকালকে মারাত্মকভাবে ঝুঁকির মুখে ঠেলে দেয়। থাইরয়েডজনিত সমস্যাগুলোর প্রায় সবই প্রতিরোধযোগ্য অথবা নিরাময়যোগ্য। এর জন্য প্রয়োজন সময়মতো চিকিৎসা। আর সন্তান ধারণের পরিকল্পনার শুরুতেই মায়ের থাইরয়েড হরমোনের অবস্থা (পরীক্ষা করে নিশ্চিত হওয়া) জেনে নিতে হবে। ডায়াবেটিসের ক্ষেত্রেও তাই।
You have reached your daily news limit
Please log in to continue
থাইরয়েড: গর্ভাবস্থায় সতর্কতা
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন