You have reached your daily news limit

Please log in to continue


জাতীয় প্রতিরক্ষা নীতি : দরকার রাজনৈতিক ঐকমত্য

বাংলাদেশের জাতীয় প্রতিরক্ষা নীতি সম্পর্কিত আলোচনা জনপরিসরে নেই বললেই চলে। আলোচনার ঐতিহ্যও কখনো গড়ে ওঠেনি। অথচ, জাতীয় প্রতিরক্ষা নীতি জাতির অস্তিত্বের প্রশ্নটি আধুনিক রাষ্ট্রের অবিচ্ছেদ্য অংশ। অথচ জাতীয় প্রতিরক্ষা নীতি ছাড়া আধুনিক রাষ্ট্র কল্পনাও অসম্ভব। অপরিণত ও অপূর্ণাঙ্গ হলেও স্বাধীনতার অব্যবহিত পর হামাগুড়ি দশা থেকে বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা নীতি গড়ে ওঠে। বাজেটের সীমাবদ্ধতা ও ভূরাজনৈতিক হিসাবে কাম্য নীতি বাস্তবায়নের পথে বড় বাধা হয়ে দাঁড়ায়। বিগত সতের বছর, স্বাধীন প্রতিরক্ষা নীতির বড় অন্তরায় ছিল ফ্যাসিবাদী শাসন। পার্শ্বদেশের প্রতিরক্ষা নীতির অধীনস্থ করা হয় বাংলাদেশের জাতীয় নীতি। করদরাজ্যে রূপান্তরের লক্ষ্যে বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা বাজেটে চলে কাটছাঁট, সীমিত করা হয় সমরাস্ত্র সংগ্রহ। অবশেষে আসে ৫ আগস্ট জাতীয় মুক্তির দিন। যুগসন্ধিকালে এসেছে বাংলাদেশের জাতীয় প্রতিরক্ষা নীতির ওপর খোলামেলা আলোচনার, জাতীয় প্রতিরক্ষা নীতি ঢেলে সাজানোর।


জুলাই গণ-অভ্যুত্থান বাংলাদেশ ২.০ শুরুর স্টার্টিং পয়েন্ট। আমজনতার এ অভ্যুত্থানের স্টেকহোল্ডার পুরো জাতি। প্রতিরক্ষা নীতির প্রশ্নে সব স্টেকহোল্ডারের ঐকমত্যে পৌঁছানো তাই ভীষণ জরুরি। আঞ্চলিক ও ভূ-রাজনৈতিক সমীকরণের আলোকে প্রতিরক্ষা নীতির বাস্তবায়নে সক্রিয়তা এখন সময়ের দাবি। রাজনৈতিক দলগুলোর অনুধাবন করা দরকার, সরকার আসবে, সরকার যাবে, কিন্তু প্রতিরক্ষা নীতির ধারাবাহিকতা থাকতে হবে। উন্নত দেশগুলোয় সেটাই হয়, পাশের দেশ ভারত ও পাকিস্তানেও তাই হয়, বাংলাদেশে তার ব্যত্যয় হতে পারে না।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন