You have reached your daily news limit

Please log in to continue


বিড়াল পুষলে কি মানসিক চাপ কমে

‘সামাজিক মাধ্যমে অসহায় বিড়ালদের প্রতি সহিংসতা দেখে গভীরভাবে ব্যথিত হই। সেই কষ্ট থেকে মুক্তি পেতে একদিন আমার ছোট ভাই বাসার গ্যারেজে খুঁজে পাওয়া আনুমানিক ২২ দিন বয়সী একটি বিড়ালছানা নিয়ে এলো। আমরা সবাই তাকে ভালোবাসা ও যত্নে রাখি, নাম দিই পুষি ‘ কথাগুলো বলছিলেন সাভারের বাসিন্দা ফারজানা চৌধুরী।

পুষি একটি কমলা রঙের বিড়াল। ফারজানার ভাষ্যে, নতুন অতিথিকে বাসায় আনার পর তাকে পরিষ্কার করে খাবার দিই। যখন ও খাচ্ছিল, আর বারবার আমার দিকে তাকাচ্ছিল, যেন কতদিন খায়নি। খেয়ে পরম তৃপ্তিতে তাকিয়েছিল, যেন কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছিল।

বিশেষজ্ঞদের মতে, বাড়িতে বিড়াল পোষার অনেক উপকারিতা আছে। পোষা প্রাণী হিসেবে বিড়ালের চেয়ে কুকুর বেশি প্রভুভক্ত হলেও উপকারিতার দিক থেকে বিড়াল উপকারী ও পরিচ্ছন্ন। এটি মানুষের মধ্যে থাকা স্ট্রেস হরমোন (কর্টিসল) কমায় এবং সেরোটোনিন, ডোপামিন ও অক্সিটোসিন হরমোন বাড়ায়, যা মন ভালো রাখে।

ব্রিটিশ লেখক মারলনের মতে, বিড়াল একটি অসাধারণ পোষা প্রাণী। এর স্বভাব শান্ত, বুদ্ধিমান এবং স্নেহশীল। অন্যান্য প্রাণীর তুলনায় এটি অনেকটা স্বাধীনচেতা এবং নিজেই নিজের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার যত্ন নিতে পারে। ফলে প্রতিদিন এর রক্ষণাবেক্ষণে খুব বেশি সময় বা কষ্ট দিতে হয় না।

মারলন আরও বলেন, বিড়ালের থাকার জন্য খুব বেশি জায়গার প্রয়োজন হয় না, তাই ছোট বাসা বা অ্যাপার্টমেন্টেও এটি অনায়াসে পালনযোগ্য। বিশেষ করে যারা অ্যালার্জিতে ভুগে থাকেন, তাদের জন্য বিড়াল একটি চমৎকার পছন্দ হতে পারে, কারণ এটি তুলনামূলকভাবে কম অ্যালার্জেন সৃষ্টি করে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন