স্বাস্থ্যসেবা: ভাবাচ্ছে হাসপাতালের সংক্রমণ

www.ajkerpatrika.com প্রকাশিত: ০১ আগস্ট ২০২৫, ১৩:৪৯

হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে এসে নতুন করে অন্যান্য সংক্রমণের মধ্যে পড়েন বহু রোগী। এতে অসুস্থতার মেয়াদ বেড়ে বাড়তি রোগ নির্ণয় ও চিকিৎসার প্রয়োজন হয়। কোনো কোনো ক্ষেত্রে গুরুতর সংক্রমণ রোগীর দীর্ঘমেয়াদি শারীরিক অক্ষমতা, এমনকি মৃত্যুও ঘটায়। দেশের হাসপাতালে এমন সংক্রমণ জনস্বাস্থ্যে বড় ধরনের উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে।


হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে এসে নতুন করে সংক্রমণের শিকার হওয়ার বিষয়টিকে জনস্বাস্থ্যবিদেরা বলেন, হাসপাতাল-অর্জিত সংক্রমণ (হসপিটাল অ্যাকোয়ার্ড ইনফেকশন-এইচএআই)। এ ধরনের সংক্রমণের মধ্যে রয়েছে রক্তনালির সংক্রমণ, রক্তে সংক্রমণ, মূত্রনালির সংক্রমণ, নিউমোনিয়া, বিভিন্ন ধরনের ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ এবং অস্ত্রোপচার-পরবর্তী সংক্রমণ।

যুক্তরাষ্ট্রের রোগনিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ কেন্দ্র (সিডিসি) স্বাস্থ্যসেবার ক্ষেত্রে এইচএআইকে গুরুতর হুমকি বলে উল্লেখ করেছে। নেদারল্যান্ডসভিত্তিক বৈজ্ঞানিক সাময়িকী এলসিভিয়া বলছে, সাধারণত হাসপাতালে ভর্তির ৪৮ ঘণ্টা পর যদি কোনো রোগীর মধ্যে নতুন সংক্রমণ দেখা যায়, তবে তাকে হাসপাতাল-অর্জিত সংক্রমণ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এ সংক্রমণ রোগীর নিজের শরীর থেকেও হতে পারে।


> স্বাস্থ্য
স্বাস্থ্যসেবা: ভাবাচ্ছে হাসপাতালের সংক্রমণ
‘অর্জিত সংক্রমণ’ রোগীর অসুস্থতার মেয়াদ বাড়িয়ে দিচ্ছে।
বাড়ছে চিকিৎসা ব্যয়, হচ্ছে জটিলতা ও মৃত্যু।
হাসপাতালগুলোতে এ সংক্রমণের হার ১০-২০%।
চিকিৎসার মানোন্নয়নে এটি প্রতিরোধের পরামর্শ।
মুহাম্মাদ শফিউল্লাহ, ঢাকা
প্রকাশ : ০১ আগস্ট ২০২৫, ০৪: ০০আপডেট : ০১ আগস্ট ২০২৫, ০৯: ৫১



হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রোগী। ছবি: আজকের পত্রিকা

হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে এসে নতুন করে অন্যান্য সংক্রমণের মধ্যে পড়েন বহু রোগী। এতে অসুস্থতার মেয়াদ বেড়ে বাড়তি রোগ নির্ণয় ও চিকিৎসার প্রয়োজন হয়। কোনো কোনো ক্ষেত্রে গুরুতর সংক্রমণ রোগীর দীর্ঘমেয়াদি শারীরিক অক্ষমতা, এমনকি মৃত্যুও ঘটায়। দেশের হাসপাতালে এমন সংক্রমণ জনস্বাস্থ্যে বড় ধরনের উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে।


হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে এসে নতুন করে সংক্রমণের শিকার হওয়ার বিষয়টিকে জনস্বাস্থ্যবিদেরা বলেন, হাসপাতাল-অর্জিত সংক্রমণ (হসপিটাল অ্যাকোয়ার্ড ইনফেকশন-এইচএআই)। এ ধরনের সংক্রমণের মধ্যে রয়েছে রক্তনালির সংক্রমণ, রক্তে সংক্রমণ, মূত্রনালির সংক্রমণ, নিউমোনিয়া, বিভিন্ন ধরনের ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ এবং অস্ত্রোপচার-পরবর্তী সংক্রমণ।

যুক্তরাষ্ট্রের রোগনিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ কেন্দ্র (সিডিসি) স্বাস্থ্যসেবার ক্ষেত্রে এইচএআইকে গুরুতর হুমকি বলে উল্লেখ করেছে। নেদারল্যান্ডসভিত্তিক বৈজ্ঞানিক সাময়িকী এলসিভিয়া বলছে, সাধারণত হাসপাতালে ভর্তির ৪৮ ঘণ্টা পর যদি কোনো রোগীর মধ্যে নতুন সংক্রমণ দেখা যায়, তবে তাকে হাসপাতাল-অর্জিত সংক্রমণ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এ সংক্রমণ রোগীর নিজের শরীর থেকেও হতে পারে।

চিকিৎসকেরা বলেন, সার্বিক স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থাপনার ঘাটতি, রোগী ও স্বজনদের মৌলিক স্বাস্থ্যশিক্ষার অভাব এবং স্বাস্থ্যে ব্যয়ের অপ্রতুলতার কারণে বাংলাদেশে এ ধরনের সংক্রমণ ঠেকানো যাচ্ছে না।


দেশে হাসপাতাল-অর্জিত সংক্রমণের হার ঠিক কত, তা জানাতে পারেনি সরকারের স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। তবে বিভিন্ন সময় পরিচালিত গবেষণায় দেখা যায়, হাসপাতালগুলোতে এ সংক্রমণের হার ১০ থেকে ২০ শতাংশ। অস্ত্রোপচারের রোগীদের মধ্যে এটি বেশি।


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও