সংস্কার: ঐকমত্যের বিপুল যজ্ঞ কী প্রসব করল

বিডি নিউজ ২৪ প্রকাশিত: ০১ আগস্ট ২০২৫, ০৮:৫৪

জুলাই অভ্যুত্থান রাষ্ট্র সংস্কারের যে সুবর্ণ সুযোগ এনে দিয়েছিল, তাকে অর্থবহ করার লক্ষ্যে তিন ডজন রাজনৈতিক দলকে সহমতে আনার চেষ্টা চলল সাড়ে পাঁচ মাস ধরে।


শেষ পর্যন্ত আরেক জুলাইয়ে এসে ৮১টির মত প্রস্তাবে মতৈক্য প্রতিষ্ঠা সম্ভব হল। কিন্তু তার সবগুলো বাস্তবায়ন করা যাবে কিনা, বাস্তবায়ন করা গেলে বাংলাদেশ রাষ্ট্রের কতটা সংস্কার হবে, যেসব কারণে সংস্কারের প্রয়োজনীয়তা সামনে এসেছে, তার সমাধান মিলবে কি না––এসব প্রশ্ন থেকেই গেল।


রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ নীতি নির্ধারণী প্রশ্নে আলোচনায় এতগুলো দলের অংশগ্রহণ দেশের আইনসভাও কখনো দেখেনি। সেই জায়গা থেকে অধিকাংশ দলকে এক টেবিলে এনে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠাকে ‘সাফল্য’ হিসেবেই দেখতে চান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক এস এম আলী রেজা।


তবে রাজনৈতিক বিশ্লেষক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক জোবাইদা নাসরীন এ বিষয়ে একমত নন।


তার মতে, রাষ্ট্র সংস্কার বলতে যেসব মৌলিক বিষয়ে পরিবর্তন বোঝায়, এত দল নিয়ে আলোচনা করে সেসব জায়গায় ঐকমত্যে পৌঁছানোর সুযোগই ছিল না। ফলে সংলাপে ‘আড়ম্বর’ যতটা হয়েছে, সাফল্য ‘ততটা আসেনি’।


জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহ সভাপতি আলী রীয়াজ অবশ্য নিজেদের ‘সফল’ বলেই মনে করছেন। বৃহস্পতিবার রাতে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে দীর্ঘ আলোচনার সমাপ্তি টেনে তিনি বলেন, “কিছু ক্ষেত্রে নোট অব ডিসেন্ট রয়েছে। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই আমরা ঐকমত্য প্রতিষ্ঠা করতে পেরেছি।”


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও