দাম্পত্যে ব্যক্তিগত সম্মান কতটা জরুরি?

ঢাকা পোষ্ট প্রকাশিত: ২৯ জুলাই ২০২৫, ১৩:০০

অনেকে মনে করেন স্বামী-স্ত্রী সম্পর্কে কোনো গোপনীয়তাই থাকবে না। একজন অন্যের সবটুকু জানবেন, এমনটা স্বাভাবিক মনে করেন তারা। এমন মানুষদের মতে, প্রয়োজনে একজন অন্যের ফোন দেখতেই পারেন, ব্যবহার করতেই পারেন। এটা তেমন কিছুই নয়।


কিন্তু দাম্পত্যে ব্যক্তিগত পরিসর ও সম্মান থাকাটা কী জরুরি নয়?


মনোরোগ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, শুধু দাম্পত্যে নয়, সন্তান, বাবা-মায়ের মধ্যেও ব্যক্তিগত পরিসর থাকা খুব জরুরি। সম্পর্ক তৈরি হয় বিশ্বাসের ওপর ভিত্তি করে। তাছাড়া প্রতিটি মানুষের জীবনে গোপনীয়তা থাকতে পারে। তার সেই পরিসরকে সম্মান দিলে সম্পর্ক আরও মজবুত হতে পারে।


না বলে অন্যের ফোন দেখা শুধু সৌজন্য বিরোধী নয়, তা অনেক সমস্যাও তৈরি করতে পারে। মনোরোগ বিশেষজ্ঞদের মতে, এতে ভুল বোঝাবুঝির আশঙ্কা বাড়ে। কারো মেসেজের কিছু কথোপকথন দেখে অন্য মানুষটি ভুল সিদ্ধান্তে উপনীত হতে পারেন। সম্পূর্ণ সত্য জানার চেয়ে নিজের মনে ভুল ধারণা লালন করলে তাতে আসলে কোনো লাভ হবে না, বরং সম্পর্কই নষ্ট হবে। সন্তানের ফোনও যেমন অভিভাবকদের না জানিয়ে দেখা ঠিক নয়, তেমনই উল্টোটাও জরুরি। সঙ্গীর ক্ষেত্রেও বিষয়টি পরস্পরের ব্যক্তি স্বাতন্ত্র্যে হস্তক্ষেপ হয়ে ওঠে।


মনোবিদদের কথায়, না বলে অন্যের ফোন, মেসেজ দেখা কখনোই কাঙ্ক্ষিত নয়। এমনকি সঙ্গীর অনুমতি থাকলেও নয়। তবে কোনো গুরুত্বপূর্ণ কারণে ব্যতিক্রম হতে পারে। সম্পর্কে বিশ্বাস থাকাটা জরুরি। বিশ্বাসের অভাববোধ থেকে যদি কেউ সেই কাজটি করেন, তাহলে সম্পর্কের ভবিষ্যৎ কখনোই উজ্জ্বল হতে পারে না।


তাই মনোবিদদের পরামর্শ, কারো ব্যক্তিগত পরিসরে ঢুকে না পড়ে বরং কোনো বিষয় নিয়ে প্রশ্ন তৈরি হলে খোলাখুলি কথা বলা প্রয়োজন। সন্দেহ কাটানোর জন্য ফোন দেখার চেয়ে ভালো উপায় সরাসরি কথা বলা।


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও