গাজা গণহত্যা : স্মৃতিবিজড়িত ঘটনাবলি

যুগান্তর মোহাম্মদ বায়েজিদ সরোয়ার প্রকাশিত: ১০ জুলাই ২০২৫, ১১:৫৯

গাজায় যেন কেয়ামত নেমেছে। গাজা এখন এক ভয়াল মৃত্যুপুরী। ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে ইসরাইলি বাহিনী (আইডিএফ) গাজায় অবিশ্বাস্যমাত্রার গণহত্যা ও ধ্বংসযজ্ঞ চালাচ্ছে। হামাস নিয়ন্ত্রণাধীন গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মতে, নিহত ফিলিস্তিনিদের সংখ্যা প্রায় ৫৭ হাজার। অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের সেক্রেটারি জেনারেল এগনাস ক্যালামার্ড এ গণহত্যাকে ‘লাইভ স্ট্রিমড জেনোসাইড’ বা ‘সরাসরি সম্প্রচারিত গণহত্যা’ হিসাবে অভিহিত করেছেন। গাজা এখন সম্পূর্ণ ধ্বংসস্তূপ। ২৩ লাখ ফিলিস্তিনির সবাই এখন বাস্তুচ্যুত। পৃথিবীতে একটা জনপদে এমন বিপর্যয় সম্ভবত খুব কম এসেছে।



দুর্ভিক্ষকবলিত গাজায় ত্রাণ সংগ্রহ করতে গিয়ে গত সপ্তাহে গড়ে প্রতিদিন প্রায় ৭০-৮০ জন ফিলিস্তিনি হত্যার শিকার হয়েছেন। এসবই ‘এইড ম্যাসাকার’ বা ত্রাণ অজুহাতে হত্যাকাণ্ড। ইসরাইল খাদ্য বা অনাহারকে অস্ত্র হিসাবে ব্যবহার করছে। জার্মানির এডলফ হিটলার লাখ লাখ ইহুদিকে কনসেনট্রেশন ক্যাম্পে হত্যা করেছিলেন। তবে তা বেশ গোপনে; কিন্তু গাজায় গণহত্যা চলছে প্রকাশ্যে, মিডিয়ার সামনে, ঘোষণা দিয়ে। পশ্চিমা বিশ্বের শক্তিশালী কিছু দেশ ইসরাইলকে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে গণহত্যায় সমর্থনও দিচ্ছে। আমি কুয়েত সশস্ত্র বাহিনীতে কয়েক বছর প্রেষণে নিয়োজিত ছিলাম (২০০৮-২০১১)। এ সময় কুয়েত ও মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশ ভ্রমণকালে ফিলিস্তিন কমিউনিটির সঙ্গে যোগাযোগসহ ফিলিস্তিন-ইসরাইল দ্বন্দ্ব ও সংঘাত সম্পর্কে জানার কিছু ব্যতিক্রমী সুযোগ হয়। এ লেখায় রয়েছে মধ্যপ্রাচ্যে আমার দেখা কিছু অভিজ্ঞতার নির্যাস।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও