মিজোরাম থেকে ফিরে খাবারের সংকটে কয়েকশ বম পরিবার

বিডি নিউজ ২৪ বান্দরবান প্রকাশিত: ০৩ জুলাই ২০২৫, ০৮:৫২

পাহাড়ে সশস্ত্র সংগঠন কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট-কেএনএফ এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সংঘাত-মৃত্যুর মধ্যে গত বছরের ২৩ মে বাড়ি ছাড়তে বাধ্য হন বান্দরবানের রোয়াংছড়ি উপজেলার ৭০ বছর বয়সী দমুন বম। ‘যুদ্ধ পরিস্থিতির’ মধ্যে কোথায় যাবেন জানতেন না তিনি। তবে প্রতিবেশীদের কাছ থেকে শুনছিলেন, সম্প্রদায়ের মানুষ পাড়া ছেড়ে ভারতের মিজোরামে গিয়ে আশ্রয় নিচ্ছে, জীবন বাঁচাচ্ছে।


ওই অবস্থার মধ্যে ‘কিংকর্তব্যবিমূঢ়’ দমুন বম স্ত্রী আর একমাত্র ছেলের হাত ধরে প্রতিবেশীদের সঙ্গে বাড়ি থেকে বের হতে বাধ্য হন। পাহাড়-জঙ্গল-ক্ষুধা-অনিন্দ্রার এক বিপদসংকুল কঠিন যাত্রার মধ্য পৌঁছান মিজোরামে।


এক বছরের ‘শরণার্থী জীবন’ শেষে দমুন বম ও তার পরিবার মাতৃভূমিতে ফিরে আসতে পেরেছেন। তবে এসে তিনি আর নিজের পরিত্যক্ষ ভিটেয় উঠতে পারেননি। তাকে আশ্রয় নিতে হয়েছে মেয়ের শ্বশুরবাড়িতে।


সেই সঙ্গে রয়েছে খাবারের সংকট। সবকিছু ঠিকঠাক করে কবে নিজের ভিটা আর জুমঘরে পা রাখতে পারবেন–জানেন না সদর ইউনিয়নের পাইক্ষ্যং পাড়ার বাসিন্দা দমুন বম।


শুধু দমুন বমের পরিবার নয়; এমন আরও প্রায় ৩০০ পরিবার ফিরে এসেছে বলে জানিয়েছে সামাজিক সংগঠন বম সোশাল কাউন্সিল। তবে তাদের মধ্যে শুধু ২০২৪ সাল বা সংশ্লিষ্ট সময়ে যাওয়া বমরা নন; তারও আগে ২০২২ সালের শেষে কিংবা ২০২৩ সালের শুরুতে যারা মিজোরামে গিয়ে আশ্রয় নিয়েছিলেন তারাও অনেকে ফিরছেন বলে কাউন্সিলের সভাপতি লালজারলম বমের ভাষ্য।


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও