You have reached your daily news limit

Please log in to continue


করোনা ও ডেঙ্গুর সঙ্গে ভোগাচ্ছে চিকুনগুনিয়াও

হালিম মোহাম্মদ। থাকেন পুরান ঢাকায়। গত ১২ জুন থেকে চিকুনগুনিয়ার লক্ষণ দেখা দেয় তার। হালকা জ্বর ও হাড়গোড়ে ব্যথা। মুভ করাও কঠিন হয়ে পড়ে। তিনদিন পর গত ১৫ জুন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নমুনা পরীক্ষা করে নিশ্চিত হন, তিনি চিকুনগুনিয়ায় আক্রান্ত। চিকিৎসক নাপা এক্সটেন্ড ট্যাবলেটের পাশাপাশি স্বাভাবিক খাবার খাওয়ার পরামর্শ দেন।

হালিম মোহাম্মদ জাগো নিউজকে বলেন, ‘জ্বর তেমন বেশি না। কতক্ষণ পর পর আসে-যায়। কিন্তু শরীরের এমন কোনো অঙ্গ বাদ নেই, যেখানে ব্যথা নেই। শরীর নাড়াচাড়া করা যায় না, এতই ব্যথা। ঈদের সময় তো নানান জায়গায় গিয়েছি। বিভিন্ন কাজ করতে হয়েছে। কোথা থেকে কীভাবে আক্রান্ত হয়েছি, বুঝতে পারিনি।’

রাজধানীর আজিমপুরের বাসিন্দা কামাল তালুকদার। বেশ কয়েকদিন ধরে প্রচণ্ড শরীর ব্যথা, হালকা জ্বর ও শরীরিক দুর্বলতায় ভুগছেন। হাঁটার শক্তিও পাচ্ছেন না। খুব দ্রুতই পরীক্ষা করিয়েছেন, রিপোর্ট নেগেটিভ আসছে। তবে চিকিৎসক চিকুনগুনিয়া ধরেই চিকিৎসা দিচ্ছেন। তাকেও নাপা এক্সটেন্ড ও লিকুইড খাবার খেতে পরামর্শ দিয়েছেন।

‘কয়েক দিন পর আজ (১৯ জুন) একটু বাসা থেকে বের হয়েছি। হাঁটতেও কষ্ট হয়। শরীর খুব দুর্বল। মাথা ঘুরায়। একটু হাঁটি, আবার বসি’- বলছিলেন তিনি।

শুধু হালিম মোহাম্মদ বা কামাল তালুকদারই নন, এ বছর সারাদেশে এখন পর্যন্ত ৪৫ শতাংশ জ্বরের রোগীর চিকুনগুনিয়া শনাক্ত হয়েছে। এখন পর্যন্ত ৪৫০ জনের নমুনা পরীক্ষায় ১৫০ জনের চিকুনগুনিয়া শনাক্ত হয়েছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন