You have reached your daily news limit

Please log in to continue


পানীয়তে গোলাপের নির্যাস মেশালে যেসব উপকার পাওয়া যাবে

গোলাপ  ও এর নির্যাস মিষ্টি এবং পানীয়তে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়। এই গরমের সময় নানা ধরনের সামার ড্রিংক খাওয়া হয়। এসব পানীয়তে মিশিয়ে নিতে পারেন গোলাপের নির্যাস বা গোলাপজল। নানা উপকারিতা রয়েছে গোলাপের। এটি গ্রীষ্মকালে হাইড্রেশন বাড়ায়, শরীরকে ঠান্ডা এবং সুস্থ রাখে। জেনে নিন এই নির্যাস পানীয়তে মিশিয়ে নেওয়ার আরও কিছু উপকারিতা সম্পর্কে।  

  • গোলাপ  শরীরের অভ্যন্তরীণ তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। বিশেষ করে যখন গোলাপের দুধ, গোলাপ লাচ্ছি বা শরবতের মতো ঠান্ডা পানীয় খাওয়া হয়। আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় গোলাপকে শীতলকারী ভেষজ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। ঠান্ডা দুধের সাথে গোলাপের নির্যাস এবং এক চিমটি এলাচ মিশিয়ে খেলে শরীর ঠান্ডা থাকে। 
  • গোলাপে এমন যৌগ রয়েছে যা স্বাস্থ্যকর হজমশক্তি বৃদ্ধি করে। এর হালকা রেচক প্রভাব রয়েছে যা তাপের ফলে অ্যাসিডিটি, পেট ফাঁপা এবং অন্যান্য সাধারণ হজম সমস্যা কমাতে পারে। খাবারের পরে গোলাপজল খাওয়া হলে পাচনতন্ত্র সুস্থ থাকে। ফলের সালাদ বা চিয়া পুডিংয়ে অল্প গোলাপজল মিশিয়ে খেতে পারেন হজমের সমস্যা দূর করতে।
    গোলাপ তার প্রাকৃতিক অ্যান্টিডিপ্রেসেন্ট এবং উদ্বেগ-বিরোধী বৈশিষ্ট্যের জন্য পরিচিত। 
  • গোলাপের তীব্র সুবাসের কারণে মস্তিষ্কে ডোপামিন নিঃসরণ উদ্দীপিত হয় যা শিথিলতার অনুভূতি তৈরি করে। গোলাপ ইন্দ্রিয়কে শিথিল করার জন্য কাজ করে এবং মন ভালো রাখে। 
  • গোলাপের পাপড়ি বা এর নির্যাস হাইড্রেশন বাড়ায়। গোলাপ ফ্ল্যাভোনয়েডের মতো অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ, যা স্বাস্থ্যকর ও উজ্জ্বল ত্বক বজায় রাখতে সাহায্য করে। গোলাপ-মিশ্রিত পানীয় পান করা, আইস পপ বা নারকেল-গোলাপের পুডিংয়ের মতো হাইড্রেটিং ডেজার্টে এটি যোগ করতে পারেন নিশ্চিন্তে।
  • গোলাপের পাপড়ি এবং গোলাপজলে প্রাকৃতিক অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টিসেপটিক যৌগ থাকে, যা নিয়মিত সেবন করলে অন্ত্র এবং মুখের স্বাস্থ্য ভালো রাখে। গ্রীষ্মে এটি বিশেষভাবে সহায়ক হতে পারে, যখন তাপ এবং আর্দ্রতার কারণে ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ বেশি দেখা যায়। ঘরে তৈরি দই, পানীয় বা শরবতে গোলাপের নির্যাস ব্যবহার করলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন