‘পাথরখেকো’দের নজর সাদা পাথরে

প্রথম আলো কোম্পানীগঞ্জ (সিলেট) প্রকাশিত: ০৩ মে ২০২৫, ১১:০২

সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার ভোলাগঞ্জ পাথর কোয়ারি, শাহ আরেফিন টিলা ও বাংকার এলাকার পাথর লুটপাটের পর এবার ‘পাথরখেকো’দের নজর পড়েছে দেশের সুপরিচিত পর্যটনকেন্দ্র সাদা পাথর এলাকায়। গত ২৩ এপ্রিল থেকে চক্রটি সাদা পাথর এলাকায় পাথর লুট শুরু করেছে। ভোলাগঞ্জ পাথর কোয়ারি ও শাহ আরেফিন টিলা এলাকা এরই মধ্যে প্রায় পাথরশূন্য করে ফেলা হয়েছে। তবে পার্শ্ববর্তী বাংকার এলাকায় দেদার পাথর উত্তোলন চলছে।


বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তবর্তী ভোলাগঞ্জ সীমান্তের শূন্যরেখার কাছে সাদা পাথর পর্যটনকেন্দ্রের অবস্থান। প্রায় ১৫ একর এলাকাজুড়ে এ পর্যটনকেন্দ্র। ছোট-বড় অসংখ্য পাথরের ওপর দিয়ে প্রবাহিত জলের স্রোতোধারা এই পর্যটনকেন্দ্রের মূল আকর্ষণ। এই সৌন্দর্যের টানে প্রতিদিন দেশ-বিদেশের হাজারো পর্যটক ভিড় জমান। 


বাংকার এলাকাটি দেশের সবচেয়ে বড় পাথর কোয়ারি ভোলাগঞ্জের পাশে অবস্থিত। বাংলাদেশ রেলওয়ের একমাত্র রজ্জুপথটি (রোপওয়ে) এখানে অবস্থিত। রোপওয়ে এলাকাটিই মূলত সংরক্ষিত বাংকার হিসেবে পরিচিত। ১৯৬৪ সালে ভোলাগঞ্জ থেকে সুনামগঞ্জের ছাতকে পাথর পরিবহনে স্থল কিংবা জলযানের বিকল্প হিসেবে ১১৯টি খুঁটির মাধ্যমে তৈরি হয় রোপলাইন। ভোলাগঞ্জের রোপওয়ে এলাকাটি ৫৯ একর জায়গাজুড়ে অবস্থিত। এখানে টিলার মতো সামান্য উঁচু ভূমি আর সমতল স্থানের নিচে আছে ছোট-বড় অসংখ্য পাথর।


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও