সুন্দরবনে বেপরোয়া শিকারি, থামছেই না হরিণ নিধন

www.ajkerpatrika.com সুন্দরবন প্রকাশিত: ২৬ এপ্রিল ২০২৫, ১১:১৯

সুন্দরবনের বিভিন্ন এলাকায় হরিণশিকারিরা বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। পূর্ব সুন্দরবনের চাঁদপাই ও শরণখোলা রেঞ্জ এবং পশ্চিম সুন্দরবনে সংঘবদ্ধ চক্র নির্বিচারে হরিণ শিকার করে চামড়া ও মাংস বিক্রি করছে। স্থানীয় প্রভাবশালীদের ছত্রচ্ছায়ায় ও বন বিভাগের কিছু অসৎ কর্মচারীর সহায়তায় শিকারিরা নিয়মিত হরিণ শিকার করছে বলে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে। কোস্ট গার্ড ও বনরক্ষীদের হাতে দু-চারটি হরিণ পাচারের ঘটনা ধরা পড়লেও শিকারিরা পার পেয়ে যাচ্ছে।


বাগেরহাটের মোংলার কোস্ট গার্ড পশ্চিম জোন সূত্রে জানা যায়, গত এক মাসে শিকারি চক্রের কাছ থেকে হরিণের ৪২৩ কেজি মাংস, হরিণ ধরার ৮০টি ফাঁদ এবং সাতজন শিকারিকে আটক করা হয়েছে। বন বিভাগ ও কোস্ট গার্ডের নিয়মিত অভিযানেও শিকারিদের তৎপরতা কমানো যাচ্ছে না।


গোপন সংবাদের ভিত্তিতে গত ১২ মার্চ পশ্চিম জোন সুন্দরবনের মরালক্ষ্মী খালসংলগ্ন এলাকায় বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে কোস্ট গার্ড। এ সময় একটি নৌকায় তল্লাশি চালিয়ে হরিণের ২৫ কেজি মাংস এবং হরিণ শিকারের ৮০টি ফাঁদসহ পাঁচ শিকারিকে আটক করা হয়। তাঁরা সবাই খুলনা জেলার কয়রা উপজেলার বাসিন্দা। পরদিন ১৩ মার্চ রাতে সুন্দরবনসংলগ্ন নলিয়ানের বালুর মাঠ এলাকায় বিশেষ অভিযান পরিচালনা করা হয়। এ সময় ইয়াসিন গাজী নামের এক ব্যক্তিকে হরিণের ২৮ কেজি মাংসসহ আটক করা হয়।


১৬ মার্চ রাতে বনের কয়রা, কৈখালী ও হাড়বাড়িয়া স্টেশনের কয়রা, শ্যামনগর এবং মোংলার জয়মনিরঘোল এলাকায় পৃথক তিনটি অভিযান চালায় কোস্ট গার্ড। এসব অভিযানে হরিণের ২০৫ কেজি মাংস, দুটি মাথা, দুটি চামড়াসহ এক শিকারিকে আটক করা হয়। আটক বাবু আলম (২৭) সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলার বাসিন্দা।


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও