রানা প্লাজা ধস: ত্রাণ তহবিলের ‘শতকোটি টাকার’ হদিস মিলবে কী?

বিডি নিউজ ২৪ প্রকাশিত: ২৫ এপ্রিল ২০২৫, ০৮:৪১

রানা প্লাজার ষষ্ঠ তলার ‘ইথারটেক্স লিমিটেড’ নামে একটি পোশাক কারখানার কর্মী ছিলেন শিলা বেগম। এক যুগ আগে ভবনটি যখন ধসে পড়ে, কর্মরত অবস্থায় অনেকের সঙ্গে চাপা পড়েন তিনিও। প্রায় ১৮ ঘণ্টা পরে রাত দেড়টার দিকে জীবিত উদ্ধার হলেও তখন থেকে পঙ্গুত্ব বয়ে চলছেন।


ভয়াবহ এ ভবন ধসের ঘটনার এক যুগ পেরিয়ে এসে খোঁজ নিতে গেলে শিলা বেগম বলছিলেন, “২৪ এপ্রিল আসলে আপনারা মিডিয়ারা একটু আসেন, সংগঠনগুলা আসে। এছাড়া আমাগো ঈদ যায়, কোরবানি যায়, আমাদের কেউ জিজ্ঞাসাও করে না যে জীবন কেমনে চলে?”


ভবনে চাপা পড়ে ডান হাত অচল হয়ে গেছে শিলার। মেরুদণ্ড ও পেটে গুরুতর আঘাত পেয়ে কোনোমতে চলাচল করা এই নারীর স্বামী মারা গেছেন ২০০২ সালে।


বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে এক কন্যা সন্তানের এই জননী বলেন, “ভবনের বিম পইড়া ছিল আমার পেটের উপর, মেরুদণ্ডও ভাইঙা গেছে। এহন লোহার খাঁচার মত একটা পইরা কোনোরকমে চলাচল করতেছি। ডান হাতটা আজীবনের জন্য অচল।


“মানুষের কাছ থেকে চাইয়া-চিন্তা চলতাছি। যুদ্ধ করতে করতে এই পর্যন্ত আইছি। আগের সরকার তো আমাদের কিছু দেয় নাই। নতুন সরকার আইছে, তারা আমাদের ক্ষতিপূরণটা দিয়া দিলে দুইটা ডালভাত খাইতে পারতাম।”


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও