You have reached your daily news limit

Please log in to continue


কোথায় এবং কতটুকু সংস্কার

রাজনৈতিক অঙ্গনে চলছে নানা বিতর্ক। তবে সব বিতর্কের কেন্দ্রে যে বিষয় তা হলো, অন্তর্বর্তী সরকার কত দিন থাকবেন আর নির্বাচন কবে হবে? সংস্কারের পরে নির্বাচন নাকি সংস্কার ও নির্বাচনের পরে সংস্কার? ছোট সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন নাকি বড় সংস্কার করে দেরিতে নির্বাচন এই আলোচনায় সরগরম রাজনৈতিক মহল। যেকোনো আন্দোলনে বিজয়ের আগে এবং পরে চাওয়াগুলো এক থাকে না।

আন্দোলনে থাকে দাবি আদায় করার প্রতিজ্ঞা, আর বিজয়ের পরে আসে দাবি বাস্তবায়নের দায়। ফলে আন্দোলনকারীরা সমালোচনা করেন ক্ষমতাসীনদের, কিন্তু বিজয়ের পরই আসে সমালোচনা সহ্য করার দায়িত্ব। প্রশ্ন উঠতে থাকে, আন্দোলনের সময় যা বলেছিলেন তা কি করছেন? ফলে প্রতিশ্রুতি রক্ষা করতে কতটা আন্তরিক এবং প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করছে কি না, সে ব্যাপারে সতর্ক নজরদারির মধ্যে পড়ে যান তারা। সে সময় ধৈর্য রক্ষা করে আন্দোলনের সাথিদের সঙ্গে নিয়ে পথ চলতে গেলে রাজনৈতিক দায় এবং প্রজ্ঞা লাগে। সেটা অর্জন করতে না পারার কারণে অতীতের বহু আন্দোলন বিজয়ের পরও ব্যর্থতার কানাগলিতে হারিয়ে গেছে। সাফল্যের কৃতিত্ব নিয়ে টানাপড়েন যেমন হয়, তেমনি ক্ষমতার স্বাদ পেতে বিরোধে জড়িয়ে পড়ে আন্দোলনের বন্ধুরা শত্রুতে পরিণত হয়। তাৎপর্যপূর্ণ পরিবর্তন এবং দৃশ্যমান সাফল্য না দেখলে, জনগণের হতাশা এবং পরাজিতদের  ফিরে আসার সম্ভাবনা দুটোই বাড়তে থাকে। ফলে আবার উত্তেজনা এবং অস্থিরতা তৈরি হয়।  

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন