চীন-থাইল্যান্ডের স্বাস্থ্যসেবা থেকে আমরা যা শিখতে পারি

বণিক বার্তা মুহাম্মদ আসাদুজ্জামান প্রকাশিত: ১৮ এপ্রিল ২০২৫, ১০:৩৯

চিকিৎসা মানুষের মৌলিক অধিকার। কিন্তু আমাদের দেশের এ খাত এখনো কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছতে পারেনি। স্বাধীনতার পর মানুষের এ বিষয়ে ব্যাপক উৎসাহ ও প্রত্যাশা দেখা গেছে। বিগত কয়েক বছরে ব্যক্তিগত ও প্রাতিষ্ঠানিকভাবে কিছু হাসপাতাল ও চিকিৎসা কেন্দ্র স্থাপিত হয়েছে। এসব হাসপাতালের খরচ আকাশচুম্বী। ফলে তা সাধারণ মানুষের নাগালের বাইরে। গত ৫ আগস্টের পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে ইউনূস সরকার ক্ষমতায় আসার পর মানুষের স্বপ্ন পুনর্জাগ্রত হয়েছে। ‘দেশের মানুষ দেশেই চিকিৎসা নেবে’—এমন ধ্বনি-প্রতিধ্বনি হচ্ছে মুখে মুখে।


প্রতি বছর বাংলাদেশের ৩০ লক্ষাধিক মানুষ উন্নত চিকিৎসাসেবা গ্রহণের উদ্দেশ্যে বিদেশে গমন করে। এ বিশালসংখ্যক মানুষের মধ্যে সিংহভাগেরই গন্তব্য দীর্ঘদিন ধরে প্রতিবেশী রাষ্ট্র ভারত। ভৌগোলিক নিকটতা, ভাষাগত স্বাচ্ছন্দ্য এবং অপেক্ষাকৃত কম খরচের কারণে ভারতই এতদিন ছিল চিকিৎসাপ্রার্থীদের প্রথম পছন্দ। তবে ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টে সংঘটিত ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পর বাংলাদেশী রোগীদের ভিসা প্রদানের ক্ষেত্রে ভারত কড়াকড়ি আরোপ করে। অতীতে যেখানে প্রতিদিন গড়ে পাঁচ-সাত হাজার মেডিকেল ভিসা দেয়া হতো, সেখানে বর্তমানে ইস্যুকৃত ভিসার সংখ্যা কমে দাঁড়িয়েছে মাত্র কয়েকশ।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও