You have reached your daily news limit

Please log in to continue


গণঅভ্যুত্থান মুক্তিযুদ্ধ জনমুক্তি

স্বাধিকার-স্বাধীনতার অভিমুখে অগ্রযাত্রায় ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান আমাদের রাজনৈতিক ইতিহাসের যুগান্তকারী অর্জন। ঊনসত্তরের পটভূমি তৈরি হয়েছিল দীর্ঘ আন্দোলন-সংগ্রামে, চূড়ান্তে আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলাকে কেন্দ্র করে। তখন মওলানা ভাসানীর নেতৃত্বে দুর্বার গণআন্দোলন গড়ে ওঠে। ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান আমাদের স্বাধীনতার সোপান বলা যায়, ঊনসত্তরই নির্ধারণ করে দিয়েছিল একাত্তরের স্বাধীনতা। পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পর থেকে জাতিগত শোষণ-নিপীড়নের বিরুদ্ধে বাঙালি জাতি ক্রমাগত ক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছিল। রাষ্ট্রভাষা আন্দোলন, ’৬২-র শিক্ষা আন্দোলন, আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় রাজনৈতিক উদ্দেশ্য হাসিলে আইয়ুব, মোনায়েম গং কর্তৃক শেখ মুজিবুর রহমানকে আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার প্রধান অভিযুক্ত করা হয়। এই মামলার অভিযুক্ত বেশিরভাগই ছিলেন পাকিস্তান সামরিক বাহিনীর বাঙালি সদস্য, বেসামরিক আমলা।

জাতিগত বৈষম্যের শিকার বিক্ষুব্ধ বাঙালি সামরিক সদস্যরা সংগঠিত হয়ে সামরিক অভ্যুত্থানের পরিকল্পনা নেন। কিন্তু অভ্যুত্থান ঘটানোর আগেই তথ্য ফাঁস হওয়ার কারণে সামরিক গোয়েন্দারা দ্রুত অভিযুক্তদের চিহ্নিত করে তাদের আটক করে। দায়েরকৃত মামলায় শেখ মুজিবকে প্রধান অভিযুক্ত করার ফলে মামলা বিশ্বাসযোগ্যতা হারায়। অথচ ব্যর্থ হওয়া সামরিক অভ্যুত্থানের নেতৃত্বে ছিলেন মামলার দ্বিতীয় অভিযুক্ত নৌবাহিনীর লে. কমান্ডার মোয়াজ্জেম হোসেন। তার নেতৃত্বেই সামরিক সদস্যরা অভ্যুত্থানের পরিকল্পনা গ্রহণ করেছিলেন। লে. কমান্ডার মোয়াজ্জেম হোসেনকে তাই প্রাণ বিসর্জন দিতে হয়েছিল গণহত্যার প্রথম প্রহরে। ২৫ মার্চ ১৯৭১-এর ভোরে এলিফ্যান্ট রোডের বাসা থেকে তাকে আটক করে হত্যা করা হয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন