বিষণ্নতাসংক্রান্ত এই ভ্রান্ত ধারণাগুলো আপনার মধ্যেও আছে?

প্রথম আলো প্রকাশিত: ২২ মার্চ ২০২৫, ১৯:৫০

মন খারাপ যে কারোরই হতে পারে, সেটা নিয়ে দুশ্চিন্তার কিছু নেই। তবে মন খারাপ কখন বিষণ্নতার দিকে যাচ্ছে, তা বোঝাটা জরুরি। আর বিষণ্নতা কোনো লজ্জার বিষয় নয়। কারও ‘দোষ’ও নয়। এটি একটি মানসিক রোগ, যার আধুনিক বিজ্ঞানসম্মত কার্যকর চিকিৎসা রয়েছে।


তবে আক্রান্ত অনেকে মনে করেন, বিষণ্নতা জিন–পরি বা কালোজাদুর মাধ্যমে হয়। এ ছাড়া অনেকে মনে করেন, প্রতিহিংসাবশত তাবিজ-কবজ করে কাউকে বিষণ্নতায় আক্রান্ত করা যায়। যদিও এসবের কোনো বাস্তব ও বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই।


বিষণ্নতা প্রতিরোধে ও চিকিৎসায় যেসব ওষুধ ব্যবহৃত হয়, অনেকে বলে থাকেন, সেগুলো মূলত ঘুমের ওষুধ, যা দীর্ঘদিন খেলে রোগী এই ওষুধে আসক্ত হয়ে পড়তে পারেন। এ ছাড়া কারও কারও কাছে শোনা যায়, বিষণ্নতার ওষুধে রোগীর লিভার, কিডনি ও হার্টের গুরুতর ক্ষতিসাধন করতে পারে—এগুলোও সম্পূর্ণ ভুল ধারণা। বিষণ্নতার চিকিৎসায় ব্যবহৃত ওষুধগুলো মূলত অ্যান্টিডিপ্রেসেন্ট গ্রুপের ওষুধ (টিসিএ, এসএসআরআই), বড় ধরনের কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ছাড়াই নির্দিষ্ট মাত্রায় দীর্ঘদিন যা সেবন করা যায়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও