আশায় বেঁচে আছি বিচার হবে, মানুষ জানবে নেপথ্যে কারা ছিল

ঢাকা পোষ্ট প্রকাশিত: ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১৮:৩৭

২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি পুরান ঢাকার পিলখানায় সেনা সদস্যদের হত্যার ঘটনা ঘটে। সেখানে ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ মারা যান ৭৪ জন। হত্যার এই ঘটনাকে ‘জাতীয়ভাবে স্বীকৃতি’ ও ‘শহীদ সেনা দিবস’ হিসেবে পালনের দীর্ঘদিনের দাবি ছিল শহীদ সেনা পরিবারের। সেটি বিগত ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকার কর্ণপাত করেনি। তবে অন্তর্বর্তী সরকার ২৫ ফেব্রুয়ারিকে ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা করে।


ফলে এর মধ্য দিয়ে শহীদ সেনা পরিবারের দীর্ঘদিনের দাবি আর আক্ষেপ ঘুচল। একই সঙ্গে তাদের মনে নতুন করে আশা জাগল হত্যার ঘটনায় জড়িতদের সঠিক বিচার পাওয়ার। সেই আশা নিয়েই এবার এক ‘ভিন্ন আবহে’ শহীদ পরিবারগুলো স্মরণ করছেন শহীদ সেনা সদস্যদের। প্রথমবারের মতো এবার পালন হওয়া এই দিবসের শুরুতে আজ (মঙ্গলবার) ঢাকার বনানীর সামরিক কবরস্থানে নিহত সেনাসদস্যদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানো হয়।


কবরে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে শহীদ মেজর মাহবুবুর রহমানের স্ত্রী রিতা রহমান জুলি বলেন, আমরা খুব বেশি কিছু চাইনি। চেয়েছি শহীদি মর্যাদা এবং বিচারটা সুষ্ঠুভাবে হোক। যারা দোষী তারা যেন সামনে আসে, যেন সুষ্ঠু বিচারটা হয়।


তিনি বলেন, শহীদ সেনা দিবসের দাবি পূরণ হয়েছে। সুষ্ঠু তদন্তের জন্য যেহেতু কমিশন গঠন হয়েছে। আমরা আসলে আশার ওপরেই বেঁচে আছি, আশায় বেঁচে থাকতে হবে। আশ্বস্ত হচ্ছি বিচার হবে, মানুষ জানবে ঘটনার নেপথ্যে কারা ছিল।


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও