You have reached your daily news limit

Please log in to continue


মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে আনুষ্ঠানিক বাণিজ্যকে উৎসাহিত করতে হবে

আজকের মূল প্রবন্ধ উপস্থাপক ড. মোয়াজ্জেম সাহেবের পেপারটা পড়েছি। সেখানে বেশকিছু গুরুত্বপূর্ণ দিক তুলে ধরা হয়েছে, যেগুলোর সঙ্গে আমি একমত। তবে কিছু বিষয়ে ভিন্নমতও রয়েছে, যা আমি এখানে ব্যাখ্যা করতে চাই।

প্রথমত, কিছু ডাটা প্যাটার্নের মাধ্যমে ড. মোয়াজ্জেম দেখিয়েছেন, আন্তর্জাতিক বাজারের দামের প্রবণতা এবং দেশের বাজারে দামের ওঠানামার মধ্যে সাধারণত সামঞ্জস্য থাকে। কিন্তু আপনারা খেয়াল করলে দেখবেন প্যাটার্ন একই রকম হলেও বেশ ব্যবধান রয়েছে আন্তর্জাতিক বাজার ও স্থানীয় বাজারের মধ্যে। এ ফারাকটা কিছুটা বিস্তৃত হয়েছে; বিশেষ করে ২০২০ সালের পর থেকে। সেটা আমরা যেকোনো পণ্যের বেলাতেই দেখতে পাচ্ছি। হোক সেটা ভোজ্যতেল, সয়াবিন কিংবা ভুট্টা। এ ফারাকটা বাড়ার কারণের মধ্যে রয়েছে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ সংকট, মুদ্রার অবমূল্যায়ন, বিনিময় হারের পরিবর্তন। মূল্যস্ফীতি কেন হচ্ছে এটা সবার প্রশ্ন। মনে রাখতে হবে, মূল্যস্ফীতি কিন্তু কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ড্যাশবোর্ডের বিষয় হতে পারে না। এর সামাজিক ও অর্থনৈতিক প্রভাব রয়েছে। আমরা দেখছি, মূল্যস্ফীতির ফলে মাথাপিছু পুষ্টিহার কমেছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন