নজিরবিহীন ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট, নন্দিত-নিন্দিত ‘পলক’

ঢাকা পোষ্ট প্রকাশিত: ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:০৩

সারা বিশ্বে ইন্টারনেট একটি গুরুত্বপূর্ণ যোগাযোগের মাধ্যম। বাংলাদেশেও এর প্রভাব রয়েছে। শিক্ষা, স্বাস্থ্য, ব্যবসা-বাণিজ্য, ব্যাংকিং, বিনোদনসহ প্রতিটি খাতে ইন্টারনেটের ব্যবহার অপরিহার্য। ইন্টারনেটের অপ্রতুলতা বা অপ্রাপ্যতা জনজীবনকে পুরোপুরি স্থবির করে দেয়। ফলে ইন্টারনেটকে মৌলিক মানবাধিকারের অংশ হিসেবেও গণ্য করা হয়। কিন্তু চলতি বছরের জুলাই মাসে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-আন্দোলনের কর্মসূচি ঘিরে টানা পাঁচ দিন ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট এবং আট দিন মোবাইল ইন্টারনেট বন্ধ করে রাখা হয় সরকারি নির্দেশনায়।


টেলিযোগাযোগ খাতে এমন নজিরবিহীন ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউটের ঘটনা শুধু এ বছর নয় বরং দুই দশকের মধ্যে সবচেয়ে আলোচিত ঘটনা। এর পেছনের কারিগর হিসেবে তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকারের ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক ভূমিকা রেখেছিলেন বলেও অভিযোগ ওঠে। এ ছাড়া ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট নিয়ে ‘সরকার ইন্টারনেট বন্ধ করেনি, ইন্টারনেট বন্ধ হয়ে গেছে’; শিক্ষার্থীদের মৃত্যুর জন্য ফেসবুককে দায়ী করে দেওয়া বক্তব্যসহ নানা কারণে পলক সাধারণ মানুষের কাছে ব্যাপকভাবে নিন্দিত হন।


একই সঙ্গে সারা বছরের মধ্যে নজিরবিহীন ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউটের ওই ঘটনা দেশব্যাপী তীব্র বিতর্ক ও সমালোচনার জন্ম দেয়। মূলত, কোটা সংস্কার আন্দোলনকে ঘিরে ১৭ জুলাই রাত থেকে মোবাইল ইন্টারনেট এবং ১৮ জুলাই রাতে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট বন্ধ করে আওয়ামী সরকার। পাঁচ দিনের মাথায় ২৩ জুলাই ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সংযোগ সীমিত পরিসরে চালু করা হয়। ১০ দিন পর ২৮ জুলাই মোবাইল ইন্টারনেট চালু হয়। কিন্তু ফেসবুকসহ মেটার অন্যান্য প্ল্যাটফর্ম মেসেঞ্জার, হোয়াটসঅ্যাপ ও ইনস্টাগ্রাম বন্ধ রাখা হয়। স্বল্পদৈর্ঘ্যের ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম টিকটকও বন্ধ ছিল। সর্বশেষ ৫ আগস্ট বেলা ১১টা নাগাদ ইন্টারনেট বন্ধ রাখা হয়।


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও