বহির্বিশ্বে ওষুধের দাম নির্ধারণ হয় যেভাবে

ঢাকা পোষ্ট ড. মো. আজিজুর রহমান প্রকাশিত: ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৩:২৮

ওষুধ একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ স্বাস্থ্য পণ্য এবং সারা বিশ্বেই এর উৎপাদন ও বিপণন নিয়ন্ত্রণ করা হয় খুব কঠোরভাবে। নতুন ওষুধ আবিষ্কার এবং ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের চারটি জটিল এবং ব্যয়বহুল ধাপ অতিক্রম করতে হয়। কোনো ওষুধকে বাজারজাত করে আবিষ্কারক ওষুধ কোম্পানিসমূহকে বিনিয়োগ করতে হয় ১ বিলিয়ন ডলারের বেশি অর্থ। তবে এ ব্যয়ের হিসাব শুধু পশ্চিমা ওষুধ বা অ্যালোপ্যাথিক মেডিসিনের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য।


ইউনানি, হার্বাল, আয়ুর্বেদিক, হোমিওপ্যাথিসহ বিকল্প চিকিৎসা পদ্ধতির ওষুধের উৎপাদন ও বিপণন পশ্চিমা ওষুধের মতো ততটা নিয়ন্ত্রিত নয়। কিন্তু পশ্চিমা ওষুধের উৎকর্ষতার সাথে তাল মেলাতে না পেরে একসময়ের অত্যন্ত প্রভাবশালী প্রাচীন পদ্ধতির ওষুধের ধারাসমূহ গুরুত্ব হারাতে বসেছে। তাই, এখন ওষুধ বলতে সাধারণভাবে আমরা পশ্চিমা ওষুধ বা অ্যালোপ্যাথিক মেডিসিনকে বুঝি এবং এ লেখায় সাধারণভাবে ‘ওষুধ’ বলতে শুধুমাত্র অ্যালোপ্যাথিক ওষুধকে বুঝিয়েছি।


প্রসঙ্গত বলে রাখি, দেশে ২৭০টি অ্যালোপ্যাথিক ওষুধ কোম্পানি রয়েছে। যাদের মধ্যে দু-একটি কোম্পানি ওষুধ গবেষণায় বিনিয়োগ করা শুরু করেছে। দেশীয় কোম্পানিসমূহের গবেষণা বলতে যা হয় তা হলো জেনেরিক ওষুধের ফর্মুলেশন উন্নয়ন, কিছু ক্ষেত্রে জেনেরিক ওষুধের কার্যকারিতা এবং নিরাপত্তা পরীক্ষার জন্য বায়োইকুভ্যালেন্স স্টাডি এবং উৎপাদন প্রক্রিয়া উন্নয়ন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও