বাংলাদেশকে জড়িয়ে ভারতীয়দের অপতথ্যের প্রবাহ: কী ঘটছে আসলে?

ডেইলি স্টার প্রকাশিত: ১১ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১:৩০

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার পর এবং ৮ আগস্ট ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দায়িত্ব নেওয়ার আগে প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর স্থবিরতার সুযোগে বেশকিছু রাজনৈতিক হামলার ঘটনা ঘটে এবং সেই সময় সংখ্যালঘুরাও আক্রান্ত হন। তবে, হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের রাজনৈতিক পরিচয় বা আক্রোশের বশবর্তী হয়ে এসব হামলার ঘটনাকে সাম্প্রদায়িক হামলা হিসেবে প্রচার করা হয়, যেখানে বড় ভূমিকায় ছিল ভারত থেকে পরিচালিত এক্স অ্যাকাউন্ট ও ভারতীয় বেশ কিছু গণমাধ্যম।


বাংলাদেশের তথ্য যাচাইকারী প্রতিষ্ঠান রিউমর স্ক্যানারের ইনভেস্টিগেশন ইউনিট ৫ থেকে ১৩ আগস্টের মধ্যে মাইক্রোব্লগিং সাইট এক্সে (সাবেক টুইটার) এমন ৫০টি অ্যাকাউন্ট খুঁজে বের করেছে, যেখানে বাংলাদেশের আগস্টের ঘটনাবলির বিভিন্ন ছবি, ভিডিও ও তথ্যকে সাম্প্রদায়িক রূপ দিয়ে প্রচার করা হয়।


রিউমর স্ক্যানার ৪৯টি ভারতীয় গণমাধ্যমের তালিকা প্রকাশ করেছে, যারা ১২ আগস্ট থেকে ৫ ডিসেম্বরের মধ্যে বাংলাদেশ প্রসঙ্গে অন্তত ১৩টি ভুয়া খবর প্রচার করেছে।


গণমাধ্যমের পাশাপাশি অপতথ্যের এই প্রবাহে ভূমিকা রেখেছেন ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) রাজনীতিবিদ শুভেন্দু অধিকারী ও অগ্নিমিত্রা পাল, পাকিস্তানের সাবেক ক্রিকেটার দানিশ কানেরিয়া, সুইডেনে একাধিকবার কোরআন পোড়ানোর ঘটনায় অভিযুক্ত সালওয়ান মোমিকা, দীর্ঘদিন ভারতে নির্বাসিত বাংলাদেশি লেখক তসলিমা নাসরিন, ভারতীয় গণমাধ্যম অপি ইন্ডিয়ার সম্পাদক নুপুর শর্মার মতো ব্যক্তিরা।


আগস্টে যেসব অপতথ্য ছড়ানো হয়েছে তার মধ্যে ৫৯টি শনাক্ত করেছে রিউমর স্ক্যানার। এ ছাড়া, সেপ্টেম্বরে চারটি, অক্টোবরে সাতটি এবং নভেম্বরে ৩১টি অপতথ্য শনাক্ত করেছে বাংলাদেশের তথ্য যাচাইকারী প্রতিষ্ঠানটি। ডিসেম্বরের ১০ তারিখ পর্যন্ত ১৯টিসহ এই সময়কালে সর্বমোট ১২০টি অপতথ্য শনাক্ত করা হয়েছে৷


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও